সিনিয়র সহকারি পুলিশ সুপার (কচুয়া সার্কেল) মো. আবুল কালাম চৌধুরী বলেছেন, গুজব ছড়ানো ও গুজবে কান দেওয়া যাবে না। পূজা ম-প পরিচালনা পরিচালনায় অন্তকোন্দলকে কেন্দ্র করে যেন কোন বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি না হয় সে দিকে লক্ষ রাখতে হবে। প্রত্যেক মন্দিরে সিসি ক্যামেরা স্থাপন নিশ্চিত করতে হবে। পূজা ম-পে যাতে কোন দুষ্কৃতিকারী প্রবেশ করতে না পারে সে দিকে পূজা ম-পের পরিচালনা কমিটির সদস্যদের দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে। দুষ্কৃতিকারী কিশোর গ্যাং ও মাদক সেবীদের ধরে তাৎক্ষণিক আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নিকট সোপর্দ করতে হবে। পূজা উদযাপনে সমাজের সচেতন শ্রেণিকে দায়িত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে হবে। তিনি ২৯ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার কচুয়া উপজেলার ১০ গোহট উত্তর ইউনিয়ন কতৃক আয়োজিত সামাজিক সম্প্রীতির কমিটির সভায় উপরোক্ত কথাগুলো বলেন।
ইউপি চেয়ারম্যান মো. কবির হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ আলোচক হিসাবে বক্তব্য রাখেন- কচুয়া থানার এসআই মামুনুর রশিদ সরকার, কচুয়া প্রেসক্লাবের নবনির্বাচিত সভাপতি আলমগীর তালুকদার ও প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি আবুল হোসেন। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন- আইনগীরি সিনিয়র মাদ্রাসার ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মুফতি মাও. জাফর আলী, পালগীরি নুরানী দাখিল মাদ্রাসার সুপার মাও. আবু জাফর, নাউলা জামে মসজিদের খতিব মাও. মনির হোসেন, বুরগী উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মাহবুব আলম, আইনগীরি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক কামরুজ্জামান, নূরপুর ল্যাবরেটরি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মেজবাহ উদ্দিন, গোহট উত্তর ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান মনির হোসেন, শিক্ষক রুহুল আমিন, গোহট উত্তর ইউনিয়ন পূজা উদাপন পরিষদের সভাপতি প্রদীপ চন্দ্র দাস ও সাধারণ সম্পাদক চন্দন দত্ত, ইউপি সদস্য ওসমান গনি পলাশ, ছাত্রলীগ নেতা কামরুল হোসেন প্রমুখ।
ছবি ঃ কচুয়া সামাজিক সম্প্রীতি কমিটির সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখছেন সিনিয়র সহকারি পুলিশ সুপার আবুল কালাম চৌধুরী।
Leave a Reply