কচুয়া উপজেলার পশ্চিম সহদেবপুর ইউনিয়নে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ছবি সম্মলিত পঞ্চম ধাপের ইউপি নির্বাচনী প্রচারণার পোষ্টারসহ আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীর নির্বাচনী অফিস ভাংচুর করা হয়েছে।
সোমবার মধ্যরাতে ওই ইউনিয়নের প্রসন্নকাপ গ্রামে আওয়ামী লীগ দলীয় প্রার্থী মোঃ আলমগীর হোসেনের নির্বাচনী অফিসে আওয়ামী লীগের বহিস্কৃত বিদ্রোহী প্রার্থী আবদুস সামাদ আজাদের সমর্থকগন এ ঘটনা ঘটিয়েছে বলে নৌকার প্রার্থী আলমগীর হোসেনের প্রধান নির্বাচন সমন্বয়কারী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক সোহরাব হোসেন সুমন দাবী করেন । ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহসভাপতি মফিজুর রহমান জানান সোমবার সন্ধ্যায় আবদুস সামাদের সমর্থকগন নৌকা প্রতীকের কর্মী সমর্থকদের হুমকি দিয়েছে। তারাই আওয়ামী লীগের নির্বাচনী অফিসে দেশীয় অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে নির্বাচনী অফিস ভাংচুর করে ভিতরে প্রবেশ করে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ছবি সম্মলিত নির্বাচনী প্রচারণার পোষ্টার ছিঁড়ে ফেলে চেয়ার টেবিল ভেঙ্গে পুকুরে ফেলে দেয় এবং সাউন্ড সিষ্টেম নষ্ট করে নির্বাচনী প্রচারণায় ব্যবহ্রত দুই সেট মাইক নিয়ে গেছে।
সংবাদ পেয়ে কচুয়া থানার এস আই সুদিপ্ত শাহীন ও এস আই দেলোয়ার হোসেন সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে এবং উভয় পক্ষকে সহিংসতা পরিহার করে আচরন বিধি মেনে নির্বাচনী প্রচরাণা করার কথা বলেন।
উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আইয়ুব আলী পাটওয়ারী মুঠোফোনে বলেন, আওয়ামী লীগের বহিস্কৃত বিদ্রোহী প্রার্থী আবদুস সামাদ আজাদের বিএনপি জামাতের উশৃংখল কর্মী সমর্থক রাতের অন্ধকারে আওয়ামী লীগ দলীয় প্রার্থীর জনপ্রিয়তায় ঈশ্বানিত হয়ে এ ঘটনা ঘটিয়েছে যা নিন্দনীয় ।
এব্যাপারে আওয়ামী লীগের বহিস্কৃত বিদ্রোহী প্রার্থী আবদুস সামাদ আজাদ মুঠোফোনে বলেন,তারা নিজেরাই তাদের অফিস ভাংচুর করে আমার কর্মীদের মারধর করেছে।
এঘটনায় নৌকার প্রার্থী আলমগীর হোসেনের পক্ষে কচুয়া থানায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে
ছবি: কচুয়ার পশ্চিম সহদেবপুর ইউনিয়নে প্রধানমন্ত্রীর ছবি সম্মলিত নির্বাচনী প্রচারণার পোষ্টারসহ নির্বাচনী অফিস ভাংচুরের একাংশ।
Leave a Reply