কচুয়ার রহিমানগরের সাতবাড়িয়ায় অবস্থিত তালিমুল কোরআন ক্বওমী মাদ্রাসর শিক্ষকের উপর হামলার বিষয়ে কচুয়া মাদ্রাসায় বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। কচুয়া মাদ্রাসার মুহতামিম মুফতি মাওলানা আলহাজ্ব আবু হনিফের সভাপেিত্ব ২৮ ডিসেম্বর তালিমুল কোরআন ক্বওমী মাদ্রাসার শিক্ষক মো: ওমর ফারুকের উপর হামলার বিষয়ে মামলার বাদী গোহট দক্ষিন ইউনিয়নের চাপাতলী গ্রামের মো: তৌহিদুল ইসলাম বৈঠকে বলেন আমি ওই দিনের ঘটনার জন্যে দু:খ প্রকাশ করছি। আমি আমার পরিবার এ জন্য অনুতপ্ত। এ সময় ২৮ ঘটনার দিন ডিসেম্বর সোমবার মাদ্রাসার সিসি ক্যামেরায় ধারনকৃত ভিডিও ফুটেজ ও ২৯ডিসেম্বর মঙ্গলবারের ভিডিও ফুটেজ দেখানো হয়। এ সময় বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন কচুয়া বড় মসজিদের খতিব মুফতি মাওলানা মাহবুবুর রহমান, কচুয়ায় কর্মরত বিভিন্ন জাতীয় ,স্থানীয় পত্রিকা ও টেলিভশনের সাংবাদিকবৃন্দ,তালিমুল কোরআন ক্বওমী মাদ্রাসর মুহতামিম মাৗলানা হোসাইন আহমেদ,অ্যাডভোকেট মো: সরোয়ার,মাওলানা মো: শরীফুল ইসলাম, সমাজ সেবকও ব্যবসায়ী আলাউদ্দিন ভুইয়া ,সাতবাড়িয়া ও রহিমানগর এলাকার এলাকার গন্যমান্য ব্যাক্তিবর্গ।
প্রসংগত: ২৯ ডিসেম্বর সাতবাড়িয়ায় অবস্থিত তালিমুল কোরআন ক্বওমী মাদ্রাসার শিক্ষক ওমর ফারককে ওই মাদ্রসার ছাত্রের সাথে আপত্তিকর সম্পর্কের অভিযোগে মাদ্রসা ভাংচুর ও ওমর ফারককে মারধর করা হয়। এ ঘটনায় ছাত্রের পিতা তৌহিদুল ইসলাম ওমর ফারককে বিবাদী করে কচুয়া থানায় নারী ও শিশু নির্যতন আইনে মামলা দায়ের করে। শিক্ষক ওমর ফারুক এখন জেল হাজতে রয়েছে।
Leave a Reply