কচুয়ায় নবম শ্রেণির স্কুল ছাত্রী জান্নাতুল নাঈমা মিশু হত্যায় মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক রাফিয়া ইকবাল মিশুর বাড়ি পরিদর্শন করেছেন।৪ আগষ্ট মঙ্গলাবার সকালে মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর চাঁদপুরের উপ-পরিচালক রাফিয়া ইকবাল কচুয়া উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা মৃণালীনি কর্মকারকে সাথে নিয়ে কচুযা উপজেলার কড়ইয়া ইউনিয়নের বড়হায়াতপুর গ্রামে সরেজমিনে জান্নাতুল নাঈমা মিশু হত্যার যাবতীয় খোঁজ খবর ও আইনী সহায়তা প্রদানের জন্যে মিশুর বাড়িতে ছুটে আসেন। উপ-পরিচালক রাফিয়া ইকবাল মিশুর মা ফাতেমা বেগমকে শান্তনা দিয়ে বলেন আপনাদের ফুলেরমত নিস্পাপ মিশুকে আমরা ফিরিয়ে দিতে পারবনা। এ নরকীয় হত্যাকান্ডে আমরা শোকাহত। মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রনালয়ের অধীনে মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর সব সময় আইনী ও প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রদানে আপনাদের পাশে থাকবে। প্রকৃত হত্যাকারীদের আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির কার্যক্রম শুরু হয়েছে। আপনারা ন্যায় বিচার পাবেন। এ সময় মিশুর মা ফাতেমা বেগম,তার বোন শিমু এবং আত্মীয় স্বজনদের আহাজারিতে আকাশ বাতাস ভারি হয়ে উঠে।
প্রসংগত: প্রসংগত: শুক্রবার দুপুরে উপজেলার কড়ইয়া ইউনিয়নের বড়হায়াতপুর গ্রামের প্রবাসীআবু হানিফের কন্যা চাঁদপুর এমএ খালেক স্কুল এন্ড কলেজের নবম শ্রেণির ছাত্রী জান্নাতুল নাঈমা মিশু বাড়ির পাশের মাঠ থেকে ছাগলের জন্যে ঘাস কাটতে গিয়ে আর বাড়ি ফিরে নাই। আত্মীয় স্বজনদের বাড়ি ও বিভিন্ন স্থানে খুঁজে না পেয়ে তার পরিবারের পক্ষ থেকে শনিবার কচুয়া থানায় একটি নিখোঁজ ডায়েরি দায়ের করা হয়। রবিবার তার লাশ উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় সেমবার মামলার দুই প্রধান আসামীকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
ছবি: কচুয়ায় মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর চাঁদপুরের উপ-পরিচালক রাফিয়া ইকবালের স্কুল ছাত্রী মিশুর বাড়ি পরিদর্শনের একাংশ
Leave a Reply