৩১ মে রবিবার প্রকাশিত এসএসসি পরীক্ষার ফলাফলে কুমিল্লা শিক্ষাবোর্ডের অধীনে কচুয়া উপজেলার ৪০টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে ৪হাজার ৩৪জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ গ্রহন করে পাশ করেছে ৩হাজার ৮শত৪২জন। পাশের হার শতকরা ৯৫ভাগ। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩শত৬১জন।শতভাগ ফলাফল অর্জনকারী ৫টি প্রতিষ্ঠান আশেক আলী খান স্কুল এন্ড কলেজ ,কচুয়া সরকারি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়,পালগিরি বেগম রাবেয়া উচ্চ বিদ্যালয়,প্রসন্নকাপ উচ্চবিদ্যালয় ও আনম এহসানুল হক মিলন বালিকা উবি।
সর্বাধিক জিপিএ-৫ পেয়েছে সাচার বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয় ৪৮, আশেক আলী খান স্কুল এন্ড কলেজ ৪৫, কচুয়া সরকারি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় ৩৭জন।,তেগুরিয়া উচ্চ বিদ্যালয় ১৭জন,প্রসন্নকাপ উচ্চ বিদ্যালয় ১৬ জন।
আশেক আলী খান স্কুল এন্ড কলেজ থেকে ১শত৭৬জন পরীক্ষার্থী অংশ গ্রহন করে ৪২জন জিপিএ-৫ পেয়ে সবাই কৃককার্য হয়। মেধা তালিকায় কচুয়া উপজেলায় নিজেদের শ্রেষ্ঠত্ব ধরে রাখতে সক্ষম হয়েছে।প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ মো: মিজানুর রহমান বলেন চাঁদপুর জেলার প্রথম মুসলিম গ্রাজুয়েট প্রয়াত আশেক আলী খান স্যারের নামে প্রতিষ্ঠিত আমাদের বিদ্যাপিঠের এ সাফল্য শিক্ষক,শিক্ষার্থী ,অভিভাবক ও এলাকাবাসী সকলের। সাবেক স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী ড.মহীউদ্দীন খান আলমগীর স্যারের নির্দেশনায় সবাই নিজেদের শ্রেষ্ঠত্ব ধরে রাখতে সর্বাত্বক চেষ্টা চালিয়ে যাব।তিনি সকলের সহযোগীতা কামনা করছি।
তাছাড়া কারিগরি শিক্ষাবোর্ডের অধীনে সাচার বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৯৫জন শিক্ষার্থী অংশ গ্রহন করে ৩জন জিপিএ-৫সহ পাশ করেছে ৯২জন, তেগুরিয়া উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৭০জন শিক্ষার্থী অংশ গ্রহন করে ১৬জন জিপিএ-৫সহ পাশ করেছে ৬৭জন।
অপরদিকে মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ৩৬টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে ১হাজার৪শত ৭৪জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ গ্রহন করেছে পশ করেছে ১হাজার ৪শত২৫জন। পাশের হার শতকরা ৯৯.৫১ভাগ। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫২জন।শতভাগ ফলাফল অর্জনকারী প্রতিষ্ঠান ১৩টি। সর্বাধিক জিপিএ-৫ পেয়েছে মেঘদাইর ফাজিল মাদ্রসা ৮,মাঝিগাছা দাখিল মাদ্রাসা ৮,নিশ্চিন্তপুর ডিএস কামিল মাদ্রাসা ৫ গাউসিয়া সোবহানিয়া দাখিল মাদ্রসা ৬জন। ১৬টি প্রতিষ্ঠান থেকে কোন ছাত্রছাত্রী জিপিএ-৫ পায়নাই।
ছবি: ফলাফল প্রকাশে আশেক আলী খান স্কুল এন্ড কলেজের উল্লসিত শিক্ষার্থীর একাংশ
Leave a Reply