কচুয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সিনিয়র স্টাফ নার্স মর্জিনা বেগম করোনা ভাইরাস কোভিড-১৯এ আক্রান্ত হয়েছে।৭ মে বৃহস্পতিবার মর্জিনা বেগমের করেনা শনাক্তের ফলাফল পজেটিভ পাওয়া যায় । ৫মে মর্জিনা বেগমের করোনা শনাক্তের জন্যে নমুণা ঢাকায় পাঠানো হলে ৭মে তার করোনা ভাইরাসের ফলাফল পজিটিভ পাওয়া যায়। তাৎক্ষনিক কচুয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা: সালাউদ্দিন মাহমুদ উপজেলা নির্বাহী অফিসার দীপায়ন দাস শুভ’র সাথে পরামর্শ করে মর্জিনা বেগমের থাকার বাসস্থান উপজেলার সাচার বাজারের রেনেসাঁ মেডিকেল সেন্টারটি লক ডাউন করে দেওয়ার সিদ্বান্ত হয়। নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট ও সহকারি কমিশনার(ভ’মি) একিমিত্র চাকমা ,সেনাবাহিনী ও কচুয়া থানার পুলিশ সদস্যগন লকডাউন অংশ গ্রহন করে রেনেসাঁ মেডিকেল সেন্টার ও থেরাপি সেন্টার দুটি লক ডাউন করে দেয়। নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট ও সহকারি কমিশনার(ভ’মি) একিমিত্র চাকমা বলেন এ দুটি প্রতিষ্ঠানের কেউ ১৪ দিনের জন্যে বাহিওে আসতে পারবেনা। তাদের খাদ্য সামগ্রীসহ জরুরী প্রয়োজনীয় সকল কিছু সরবরাহ করা হবে। এ সময় সাচার ইউনিয়নের প্যানেল চেয়ারম্যান মো: মনির হোসেন ,মেডিকেল অফিসার ,ডা: তানজিদ হোসাইন,কচুয় প্রেসক্লাবের সভাপতি ও কচুয়া বার্তার সম্পাদক মো: আলমগীর তালুকদার, সাচার পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ এসআই আবু হানিফ,সাচার বাজার কমিটির সভাপতি সালাউদ্দীন হীরা,সাধারন সম্পাদ সেলিম কবির উপস্থিত ছিলেন। কচুয়ায় দ্বিতীয় করেনা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগী মর্জিনা বেগম উপজেলার বিতারা ইউনিয়নের মাঝিগাছা গ্রামের মৃত আ: মালেকের কন্যা।
ছবি: কচুয়াার সাচারে রেনেসাঁ মেডিকেল সেন্টারটির লকডাউনের একাংশ
৩০ এপ্রিল ঢাকার কেরানীগঞ্জ থেকে কচুয়ায় আসা ফয়েজ আহমেদ প্রথম করেনা রোগী । যার বাড়ি উপজেলার গোহট দক্ষিন ইউনিয়নের সাহারপাড় গ্রাম। সেখানে ৬ মে বৃহস্পতিবার বিকেলে ফয়েজ আহমেদের বাড়ি লকাডাউন করা হয়।
Leave a Reply