কচুয়ায় এইচএসসিতে পাসের হার ৯৫ %,জিপিএ-৫ পেয়েছে ৯৫জন। এবছর কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে কচুয়া উপজেলার ৯টি কলেজ থেকে ২হাজার ১শত৫৪জন পরীক্ষার্থী অংশ গ্রহন করে ২হাজার ৫৬জন কৃতকার্য হয়। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৯৫জন ।তন্মধ্যে ড.মনসুর উদ্দীন মহিলা কলেজ থেকে ৬২জন জিপিএ-৫ পেয়ে ফলাফলের শীর্ষে রয়েছে। প্রখ্যাত লোক সাহিত্যিক হারামনির লেখক ড.মনসুর উদ্দীন নামে ২০১০ খ্রী: কচুয়া উপজেলার হাশিমপুরে ড.মনসুর উদ্দীন মহিলা কলেজটি প্রতিষ্ঠিত হয়। কলেজের প্রতিষ্ঠতা জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সাবেক চেয়ারম্যান ও সচিব পশ্চাদপদ নারী সমাজকে এগিয়ে নিয়ে যাবার লক্ষে এলাকার মানুষের সহযোগীতায় গ্রামীন পরিবেশে দুরের ছাত্রীদের অবাসিক ব্যবস্থাসহ কলেজটি প্রতিষ্ঠা করেন। কলেজটি প্রতিষ্ঠার পর থেকে জিপিএ-৫সহ শতভাগ সাফল্য অর্জন করে আসছে। মো: গোলাম হোসেন বলেন এ কলেজটি সর্বসাধারনের সহযোগীতায় প্রতিষ্ঠিত।ড.মনসুর উদ্দীন মহিলা কলেজ অষ্টমবারের মত এবছরও শতভাগ সাফল্য অর্জন করেছে ।এ বছর কলেজ থেকে ১শত ৭৪জন শিক্ষার্থী অংশ গ্রহন করে সর্বাধিক ৬২জন জিপিএ-৫ পেয়ে চাঁদপুর জেলার শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠন হিসেবে স্থান করে নিয়েছে । কলেজ গভর্নিং বডির সভাপতি জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সাবেক চেয়ারম্যান ও সচিব মো: গোলাম হোসেন বলেন শিক্ষক,শিক্ষার্থী ,অভিভাবক ও এলাকাবাসী প্রচেষ্টায় শতভাগ সাফল্য অর্জন সম্বভ হয়েছে। মনসুর উদ্দীন মহিলা কলেজের অর্জন এলাকাবাসীসহ সকলের অর্জন। কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মোস্তাক আহমেদ জানান ভবিষ্যতে কলেজের শ্রেষ্ঠত্ব ধরে রাখতে সকলের সহযোগীতা কামনা করেছেন।
ছবি১: কচুযার ড,মনসুর উদ্দীন মহিলা কলেজের উল্লসিত শিক্ষার্থীদের একাংশ
Leave a Reply