1. ashraful.shanto@gmail.com : Ashraful Talukder : Ashraful Talukder
  2. newstalukder@gmail.com : Alamgir Talukder : Alamgir Talukder
বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৪, ০৬:৩২ পূর্বাহ্ন

কচুয়া মুক্ত দিবস ৬ ডিসেম্বর

  • আপডেট : বুধবার, ৫ ডিসেম্বর, ২০১৮
  • ১৩০০ বার পড়া হয়েছে

বৃহস্পতিবার ৬ ডিসেম্বর কচুয়া মুক্ত দিবস । পাকিস্তানী খাঁনসেনারা সোর্স মারফত জানতে পারে কচুয়াকে মুক্ত করতে মুক্তিবাহিনী সব প্রস্তুতি  সম্পন্ন করেছে। ওই সময়  খাঁন সেনারা চারিদিকে মুক্তিবাহিনী ও মিত্র বাহিনীর আঘাতে পর্যদস্ত হচ্ছিল। বিভিন্ন অঞ্চল ছেড়ে তাদের দল পালাতে  শুরু করেছে। ওই সময়  বৃহত্তর কুমিল্লা জেলার দেবীদ্বার, মতলবসহ বহু অঞ্চল মুক্ত হতে শুরু করেছে। নবেম্বর মাসের শেষের দিকে মুক্তিবাহিনী কচুয়ার হোসেনপুর বাজারের উত্তর পাশের ব্রীজটি এক্সক্লুসিভ দিয়ে ঘুড়িয়ে দেয়। ৫ ডিসেম্বর  দিবাগত গভীর রাতে পাক-সেনাদের একটি শক্তিশালী সু-সজ্জিত বেটেলিয়ান কচুয়া Ñকালিয়া পাড়া একমাত্র পাকা রাস্তায় কচুয়ার অদূরে লুন্তি গ্রামের সিকদার বাড়ীর সামনে তাদের গাড়ির বিশাল বহর রেখে, কাক ডাকা ভোরে কচুয়া অভিমুখে মার্চ করে।

kachua 4 Decসল্প সময়ে কচুয়া বাজারটি লুটপাট করে আগুন  জ্বালিয়ে পুড়িয়ে দেয় এবং মালামাল নিয়ে রাতের অন্ধকারে  অতিদ্রæত পালিয়ে যায়। যুদ্ধকালীন (এফ.এফ) কমান্ডার আব্দুর রশিদ পাঠান ,সম্মিলিত বাহিনীর অধিনায়ক মরহুম ওয়াহিদুর রহমান   ও  মুজিববাহিনীর ডেপুটি কমান্ডার (অপারেশন) জাবের মিয়া তাদের দল নিয়ে পরদিন ৬ ডিসেম্বর হানাদার মুক্ত কচুয়ায় দায়িত্ব গ্রহন করেন ।  হানাদার মুক্ত হয়ে মুক্তিযোদ্ধারা প্রান খুলে আনন্দ উল্লাসে  কচুয়া বাজারে ঢুকে তাদের নিয়ন্ত্রনে নেয় ।পাক হানাদার ও রাজাকার মুক্ত হয় কচুয়া উপজেলা ।
13

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় মাল্টিকেয়ার