বৃহস্পতিবার ১৮ আগস্ট প্রকাশিত এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফলে কুমিল্লা শিক্ষাবোর্ডের অধীনে কচুয়ায় ২ হাজার ১শত ২২ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে ১ হাজার ৮ শত ৩৫ জন কৃতকার্য হয়। পাশের হার শতকরা ৮৬ ভাগ। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৭১ জন।
ড.মনসুর উদ্দীন মহিলা কলেজ ৫ম বারের মত শতভাগ পাশ করে সর্বাধিক ৫৩ জন জিপিএ-৫ পেয়ে জেলায় শ্রেষ্ঠ প্রতিষ্ঠান হিসাবে স্থান করে নিয়েছে। কলেজ গভর্নিং বডির সভাপতি জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান ও সাবেক সচিব গোলাম হোসেন এক প্রতিক্রিয়ায় জানান শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের অক্লান্ত প্রচেষ্ঠায় আমরা শতভাগ সাফল্য ধরে রাখতে সক্ষম হয়েছি। ভবিষ্যতে সাফল্যের ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে সকলের সহযোগীতা কামনা করছি।
১০ জন জিপিএ-৫ পেয়ে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে আশেক আলী খান স্কুল এন্ড কলেজ।
। ড.মনসুর উদ্দীন মহিলা কলেজ থেকে ১২৩ জন পরিক্ষার্থী অংশ গ্রহন করে ৫৩ জন জিপিএ ৫ সহ সবাই কৃতকার্য হয়,পাশের হর ১০০ ভাগ। রহিমানগর শেখ মুজিবুর রহমান ডিগ্রী কলেজ থেকে ২৬৮জন পরিক্ষার্থী অংশ গ্রহন করে ২৪৮ জন কৃতকার্য হয়,পাশের হর ৯২.৫৩ ভাগ। কচুয়া বঙ্গবন্ধু ডিগ্রী কলেজ থেকে ৫৯৪জন পরিক্ষার্থী অংশ গ্রহন করে ২জন জিপিএ ৫ সহ ৪৫৭ জন কৃতকার্য হয়,পাশের হর ৭৬.৯৩ ভাগ। আশেক আলী খান স্কুল এন্ড কলেজ থেকে ২৫১জন পরিক্ষার্থী অংশ গ্রহন করে ১০জন জিপিএ ৫ সহ ২৪৬ জন কৃতকার্য হয়,পাশের হর ৯৮.০১ ভাগ। নুরুল আজাদ কলেজ থেকে ৬১জন পরিক্ষার্থী অংশ গ্রহন করে ৪ জন জিপিএ ৫ সহ ৫৭ জন কৃতকার্য হয়,পাশের হর ৯৩.৪৪ ভাগ। সাচার ডিগ্রী কলেজ থেকে ৩২৯ জন পরিক্ষার্থী অংশ গ্রহন করে ২৩৫ জন কৃতকার্য হয়,পাশের হর ৭১.৪২ ভাগ। পালাখাল রোস্তম আলী ডিগ্রী কলেজ থেকে ৪০৪ জন পরিক্ষার্থী অংশ গ্রহন করে ১৮জন জিপিএ-৫ সহ৩৭৯ জন কৃতকার্য হয়,পাশের হর ৯৩.৮১ ভাগ । চাঁদপুর এমএখালেক স্কুল এন্ড কলেজ থেকে ৯২ জন পরিক্ষার্থী অংশ গ্রহন করে ২জন জিপিএ ৫ সহ ৯০ জন কৃতকার্য হয়,পাশের হর ৯৭.৮২ ভাগ।
শেখ মুজিবুর রহমান ডিগ্রী কলেজ,সাচার ও পালাখাল রোস্তম আলী ডিগ্রী কলেজ থেকে কোন শিক্ষার্থী জিপিএ-৫ পায়নি।
প্রিয় সাংবাদিক ভাই,যখন কাগজে নিউজ লিখবেন তখন সত্যটা জেনে তারপর লিখতে চেষ্টা করবেন।আপনি শেষে লিখলেন পালাখাল কলেজ থেকে কেউ GPA-5 পায়নি।অথচ 16 জন GPA-5 পেয়েছে।
কলেজ কতৃপক্ষ প্রথমে যা ফলাফল দিয়েছ তা আমরা প্রকাশ করেছি ।