মাদরাসা শিক্ষা বোর্ডের অধিনে দাখিল পরীক্ষায় কচুয়া উপজেলা থেকে ১২২৩ জন পরীক্ষার্থী অংশ গ্রহন করে ১০৭৯ জন পরীক্ষার্থী পাশ করে । জিপিএ৫-৩৩ জন। পাশের হার ৮৮.২৩%। তার মধ্যে ৬টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান শতভাগ সাফল্য অর্জন করে। কাদলা মহিলা মাদ্রাসা থেকে ২৯জন পরীক্ষার্থী অংশ গ্রহন করে ২৩জন পাশ করে। জিপিএ ৫ – ৪ জন,পাশের হার
৭৯.৩১%। চৌমুহনী আলিম মাদ্রাসা থেকে ৬১ জন পরীক্ষার্থী অংশ গ্রহন করে ৪৬জন পাশ করে। জিপিএ ৫ – ১ জন,পাশের হার ৭৫.৪০%। দোঘর মহিলা মাদ্রাসা থেকে ২৬জন পরীক্ষার্থী অংশ গ্রহন করে ২৩জন পাশ করে। পাশের হার ৮৮.৪৬%। কোয়া চাঁদপুর দাখিল মাদ্রাসা থেকে ২০জন পরীক্ষার্থী অংশ গ্রহন করে ১৭ জন পাশ করে। পাশের হার ৮৫.০০%। আল ফাতেহা দাখিল মাদ্রাসা থেকে ২৫জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহন করে ২৫জন পাশ
করে। জিপিএ ৫ – ১ জন,পাশের হার ১০০%। কাদলা ফাজিল মাদ্রাসা থেকে ৩৩জন পরীক্ষার্থী অংশ গ্রহন করে ২৩জন পাশ করে। পাশের হার ৬৯.৬৯%। মনপুরা ফাজিল মাদ্রাসা থেকে ২২জন পরীক্ষার্থী অংশ গ্রহন করে ১৯জন পাশ করে। পাশের হার ৮৬.৩৬%। মেঘদাইর ফাজিল মাদ্রাসা থেকে ৩৮ জন পরীক্ষার্থী অংশ গ্রহন করে ৩২জন পাশ করে। পাশের হার ৮৪.২১%। ফতেপুর দাখিল মাদ্রাসা থেকে ৪৪জন পরীক্ষার্থী অংশ গ্রহন করে ২৫জন পাশ করে। পাশের হার ৫৬.৮১%। মনোহরপুর ফাজিল মাদ্রাসা থেকে ৪৯জন পরীক্ষার্থী অংশ গ্রহন করে ৪৬জন পাশ করে। জিপিএ ৫ – ২ জন, পাশের হার ৯৩.৮৮%। পূর্বকালচোঁ দাখিল মাদ্রাসা থেকে ২৮জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহন করে ২৬জন পাশ করে। জিপিএ ৫ – ৩ জন,পাশের হার ৯২.৮৬%। পালাখাল আলিম মাদ্রাসা থেকে ৪৫জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহন করে ৪৩জন পাশ করে। জিপিএ ৫ – ৩ জন,পাশের হার ৯৫.৫৬%। তেতৈয়া দাখিল মাদ্রাসা থেকে ৪৪জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহন করে ৩০জন পাশ করে। পাশের হার ৬৮.১৮%। গাউছিয়া ছোবহানিয়া দাখিল মাদ্রাসা থেকে ৩৭জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহন করে ৩৭জন পাশ করে। পাশের হার ১০০%। কোমরকাশা দাখিল মাদ্রাসা থেকে ৩৭জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহন করে ৩৩জন পাশ করে। জিপিএ ৫ – ১ জন,পাশের হার ৮৯.১৮%। আল ফাতেহা মহিলা মাদ্রাসা থেকে ১১জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহন করে ১১জন পাশ করে। পাশের হার ১০০%। চাপাতলি ফাজিল মাদ্রাসা থেকে ৩২জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহন করে ২৮জন পাশ করে। পাশের হার ৮৭.০৫%। দৌলতপুর দাখিল মাদ্রাসা থেকে ৩৫জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহন করে ৩২জন পাশ করে।পাশের হার ৯১.৪৩%। আশ্রাফপুর ফাজিল মাদ্রাসা থেকে ৫৮জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহন করে ৪৭জন পাশ করে। জিপিএ ৫ – ৬ জন,পাশের হার ৮১.০৩%। নিশ্চিন্তপুর কামিল মাদ্রাসা থেকে ৪৯জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহন করে ৪৬জন পাশ করে। জিপিএ ৫ – ২ জন,পাশের হার ৯৩.৮৮%। রহিমানগর দাখিল মাদ্রাসা থেকে ১৯জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহন করে ১৮জন পাশ করে। পাশের হার ৯৪.৭৩%। শ্রীরামপুর আলিম মাদ্রাসা থেকে ৩৭জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহন করে ৩৪জন পাশ করে। পাশের হার ৯১.৮৯%। চাঙ্গিনী দাখিল মাদ্রাসা থেকে ৩২জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহন করে ২৮জন পাশ করে। পাশের হার ৮৭.০৫%। পালগিরি মাদ্রাসা থেকে ২৫জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহন করে ২৩জন পাশ করে। জিপিএ ৫ – ৩ জন,পাশের হার ৯২.০০%। লতিফিয়া দাখিল মাদ্রাসা থেকে ৩৪জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহন করে ২৮জন পাশ করে। পাশের হার ৮২.৩৫%। নুরপুর দাখিল মাদ্রাসা থেকে ২০জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহন করে ২০জন পাশ করে। জিপিএ ৫ – ১ জন,পাশের হার ১০০%। গবরখোলা দাখিল মাদ্রাসা থেকে ২২জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহন করে ২২জন পাশ করে। জিপিএ ৫ – ১ জন,পাশের হার ১০০%। বিতারা আলিম মাদ্রাসা থেকে ৬১জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহন করে ৬০জন পাশ করে। জিপিএ ৫ – ২ জন,পাশের হার ৯৮.৩৬%। বরদৈল দাখিল মাদ্রাসা থেকে ৩৮জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহন করে ৩৭জন পাশ করে। জিপিএ ৫ – ১ জন,পাশের হার ৯৭.৩৬%। মাঝিগাছা দাখিল মাদ্রাসা থেকে ২৮জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহন করে ২৪জন পাশ করে। পাসের হার ৮৫.৭১%। রাগদৈল আলিম মাদ্রাসা থেকে ৫৫জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহন করে ৫২জন পাশ করে। জিপিএ ৫ – ২ জন,পাশের হার ৯৪.৫৫%। খিলমেহের দাখিল মাদ্রাসা থেকে ৩০জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহন করে ২৬জন পাশ করে।পাশের হার ৮৬.৬৭%। বরদৈল মহিলা মাদ্রাসা থেকে ২৪জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহন করে ২১জন পাশ করে। জিপিএ পাশের হার ৮৭.০৫%।সাচার দাখিল মাদ্রাসা থেকে ২৫জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহন করে ২৫জন পাশ করে।পাশের হার ১০০%। আইনগিরি আলিম মাদ্রাসা থেকে ২০জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহন করে ১৯জন পাশ করে।পাশের হার ৯৫.০০%। মনোহরপুর ফাজিল মাদ্রাসা থেকে ৩০ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহন করে ৩০জন পাশ করে। পাশের হার ১০০%।
Leave a Reply