কচুয়ায় এইচএসসিতে পাশের হার ৮০%॥ আলিমে পাশের হার ৯৬%
এইচএসসিতে ড.মনসুরউদ্দীন মহিলা কলেজ জেলার শীর্ষে
কচুয়া বার্তা রিপোর্ট ॥
কুমিল্লা শিক্ষাবোর্ড অধিনে প্রকাশিত এইচএসসি পরীক্ষায় কচুয়া উপজেলায় ৯টি কলেজ থেকে ২ হাজার ১ শত ৮৫জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহন করে,১শত ৩৬ জন জিপিএ-৫সহ ১ হাজার ৭ শত ৩৮ জন উর্ত্তীন হয়। পাশের হার শতকার ৮০ ভাগ। ফলাফলে কচুয়ার একমাত্র মহিলা কলেজ ড.মনসুরউদ্দীন মহিলা কলেজ ১৩তম বারের মতো চাঁদপুর জেলায় ফলাফলে প্রথম স্থান অর্জন করে সবার শীর্ষে রয়েছে । ড.মনসুরউদ্দীন মহিলা কলেজ থেকে ১শত ৭৪ জন ছাত্রী পরীক্ষায় অংশগ্রহন করে ৭২ জন জিপিএ-৫ সহ সবাই কৃতকার্য হয়। কলেজের অধ্যক্ষ মো. শহীদুল ইসলাম জানান এ বছর বিজ্ঞান বিভাগ থেকে ৭৫জন ছাত্রী অংশ গ্রহন করে ৫৮জন জিপিএ-৫,ব্যবসায় শিক্ষায় বিভাগ থেকে ২৩জন ছাত্রী অংশ গ্রহন করে ৭জন জিপিএ-৫ ও মানবিক বিভাগ থেকে ৭৬জন অংশ গ্রহন করে ৭জন জিপিএ-৫ পেয়ে কুমিল্লা শিক্ষা বের্ডে পঞ্চম স্থান অর্জন করেছে।কলেজের প্রতিষ্ঠাতা এনবিআরের সাবেক চেয়ারম্যান ও সচিব আলহাজ্ব মো: গোলাম হোসেন স্যারের নির্দেশনা ,শিক্ষক ,শিক্ষার্থী,অভিভাবকের প্রচেষ্টায় এ ফলাফল অর্জিত হয়েছে। সাফল্যের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখতে সকলের সহযোগীতা কামনা করছি।
কচুয়া বঙ্গবন্ধু সরকারি কলেজ থেকে ৩৪৮ জন পরীক্ষার্থী অংশ গ্রহন করে১২জন জিপিএ-৫সহ ৩০৩জন কৃতকার্য হয়,পাশের হর ৮৭%, শেখমুজিবুর রহমান ডিগ্রি কলেজ থেকে ১৭৭ জন পরীক্ষার্থী অংশ গ্রহন করে৪ জন জিপিএ-৫সহ ১৪৭জন কৃতকার্য হয়,পাশের হর ৮৩%, সাচার ডিগ্রি কলেজ থেকে ৩৫৪ জন পরীক্ষার্থী অংশ গ্রহন করে১৭ জন জিপিএ-৫সহ ২৮৩জন কৃতকার্য হয়,পাশের হর ৮১%, পালাখাল রোস্তম আলী ডিগ্রি কলেজ থেকে ৪১৫ জন পরীক্ষার্থী অংশ গ্রহন করে১৪জন জিপিএ-৫সহ ২৬৫জন কৃতকার্য হয়,পাশের হর ৬৪%, নুরুল আজাদ কলেজ থেকে ৭৭ জন পরীক্ষার্থী অংশ গ্রহন ক৬ে৩জন কৃতকার্য হয়,পাশের হর ৮১%, আশেক আলী খান স্কুল এন্ড কলেজ থেকে ২৯৬ জন পরীক্ষার্থী অংশ গ্রহন করে ১৪ জন জিপিএ-৫সহ ২৯৪জন কৃতকার্য হয়,পাশের হর ৯৯%,চাঁদপুর ্্্্এমএ খালেক মেমোরিয়াল স্কুল এন্ড কলেজ থেকে ৯৬ জন পরীক্ষার্থী অংশ গ্রহন করে ৩ জন জিপিএ-৫সহ ৯৪জন কৃতকার্য হয়,পাশের হর ৯৮%,নিন্দপুর এমকে আলমগীর স্কুল এন্ড কলেজ থেকে ২৪৮ জন পরীক্ষার্থী অংশ গ্রহন করে ১১৫জন কৃতকার্য হয়,পাশের হর ৪৬%। নিন্দপুর এমকে আলমগীর স্কুল এন্ড কলেজ ও নুরুল আজাদ কলেজ থেকে কোন শিক্ষার্থী জিপিএ-৫ পায়নি। নিন্দপুর এমকে আলমগীর স্কুল এন্ড কলেজের পাশের হার ৪৬% ও পালাখাল রোস্তম আলী ডিগ্রি কলেজ পাশের হার ৬৪%।
অপরদিকে মাদ্রাসা শিক্ষাবোর্ডের অধিনে কচুয়া উপজেলায় ১৩ টি মাদ্রাসা থেকে আলিম পরীক্ষায় ৪ শত ২৫ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহন ৫০ জন জিপিএ-৫ সহ ৪ শত ৯ জন কৃতকার্য হয় । আলিম পরীক্ষায় পাশের হার শতকার ৯৬ ভাগ। কচুয়ায় আলিম পরীক্ষায় শতভাগ ফলাফল অর্জনকারী প্রতিষ্ঠান ৭টি।
Leave a Reply