কচুয়া উত্তর ইউনিয়নের বরুচরে নির্বাচনী প্রচারনায় সহিংসতায় দুপক্ষের অন্তত ১০জন আহত হয়েছে।আহতরা হল: রুহুল আমিন,শাখাওয়াত, জান্নত ,আনোয়ার,সোহাগ,রবিউল,হাছান,মাহাবুব। ২৫ ডিসেম্বর শনিবার বিকেলে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আখতার হোসেন তেতৈয়া থেকে উজানী হয়ে নির্বাচনী প্রচারনা শেষ করে বরুচর মাদ্রাসা সংলগ্ন প্রতিপক্ষ কাজী জহিরুল ইসলাম জাহাঙ্গীরের নির্বাচনী অফিস অতিক্রম করার সময় কাজী জহিরুল ইসলাম জাহাঙ্গীরের সর্মকগন মাইক বাজালে আখতার হোসেনের সমর্থকদের সাথে বাকবিতন্ডা হয় । এ সময় হামলায় আখতার হোসেনের সমর্থক তেতৈয়া গ্রামের নুরুল ইসলামের ছেলে কাউছারকে দাড়ালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করলে তার নাকের একাংশ কেটে যায়।অপরদিকে কাজী জহিরুল ইসলামের সমর্থক রুহুল আমিন প্রতিপক্ষের হামলায় একটি দাত ভেঙ্গে যায়।আনোয়ার হোসেন,রুহুল আমিন,শাখাওয়াত,ও জান্নাত নবাবপুরে প্রাথমিক চিকিৎসা গ্রহন করেছে বলে কাজী জাহাঙ্গীরের পক্ষ থেকে জানান হয়। তিনি আরো বলেন মিছিলকারীগন আমার নির্বাচনী অফিস ভাংচুর করে সাউন্ড সিস্টেমের মাইক পানিতে ছুড়ে ফেলে দেয়। এ ঘটনায় দুপক্ষের অন্তত ১০জন আহত হয় বলে স্থানীয়রা জানান। আওয়ামী লীগের প্রার্থী আখতার হোসেন বলেন জানান আমরা শান্তিপূর্নভাবে গনসংযোগ শেষে বরুচর আসলে আমার কর্মী সমর্থকদের উপর হামলা চালানো হয় এবং আমার প্রচারনার ২/৩টি গাড়ি ভাংচুর করে। সংবাদ পেয়ে কচুয়া থানার ওসি মহিউদ্দিন সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। এ ব্যাপারে তিনি বলেন কাজী জাহাঙ্গীর ইসলামের নির্বাচনী অফিসে মাইক বাজানোকে কেন্দ্র করে এ ঘটনা ঘটেছে। অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
ছবি: কচুয়া উপজেলা স্বাস্থ্যকমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন আখতার হোসেনের সমর্থক কাউছার আলম। পাশে নির্বাচনী অফিসের পোস্টার ছিঁড়ে ফেলার একাংশ।
Leave a Reply