ঢাকা -কচুয়া সড়কে মাইক্রো সিএনজি বাড়তি অর্থ ব্যায় গুনতে হচ্ছে যাত্রী সাধারনকে। মাইক্রো সিএনজি,খোলা পিকাপভ্যানে করে ঢাকাগামী মানুষদের যেতে হচ্ছে। কচুয়ার সুরমা বাস স্ট্যান্ড থেকে সকাল থেকে রাত পর্যন্ত যাত্রীদের বাড়তি টাকা দিয়ে যেতে হচ্ছে। সেক্ষেত্রে নিন্ম আয়ের মানুষদের গুনতে হচ্ছে বাড়তি অর্থ।যাদের মাইক্রো বা হাইয়েছে যাবার সামর্থ নেই তাদেরকে খোলা পিকাপে গাদাগাদি করে গন্তব্য স্থান রাজধানী ঢাকা যেতে দেখা গেছে।অপরদিকে দাউদকান্দির আমিরাবাদ স্ট্যান্ড থেকে এ্যাম্বুলেন্সে যাত্রী বহনে পিছিয়ে নেই । ১৮ মে মঙ্গলবার সকাল ৯ টায় আমিরাবাদ স্ট্যান্ডে রাস ও ইয়াছিন এ্যাম্বুলেন্স সার্ভিস নামে দুটি এ্যাম্বুলেন্স আমিরাবাদ এলাকা থেকে ডেকে ডেকে ঢাকার সাইনবোর্ড এত ঢাকা বলে ডেকে যাত্রী উঠাতে দেখা গেছে। আমিরাবাদ স্টান্ডের লাইনম্যান আলাউদ্দিনও ডেকে ডেকে এ্যাম্বুলেন্সে যাত্রী তুলতে সহযোগীতা করছেন। তার নিকট জানতে চাইলে তিনি জানান এ্যাম্বুলেন্সে চালকগন যাত্রী নিয়ে ঢাকা যাচ্ছে। তারা আমাদের বাধা শুনছেনা। এক বয়স্ক এ রিক্সা চালক বলেন কে শুনে কার কথা । রাস্তায় নেই কোন শৃঙ্খলা । দেখা গেছে যাত্রী সাধারনের মাঝে করোনা নিয়ে তেমন কোন সচেতনতা লক্ষ করা যায়নি । কেউ কেউ মাস্ক না পরেই চলাচল করছে। নেই সামাজিক সুরক্ষার বালাই । এভাবে স্বাস্থ্য বিধি না মেনে রাস্তায় চলাফেরা করায় করোনার ঝঁকি বেড়ে যেতে পারে বলে অনেকই ধারনা করছেন।
ক্যাপশন: রাস্তায় পিকাপভ্যানে যাত্রীদের একাংশ ।আমিরাবাদ স্ট্যান্ডে এ্যাম্বুলেন্সে যাত্রী বহনের একাংশ
Leave a Reply