হেফাজত নেতা মামুনুলহকের গ্রেফতারের প্রতিবাদে কচুয়ায় ইউনিয়ন পরিষদে হামলা ভাংচুরের ঘটনা ঘটেছে।১৮ এপ্রিল রবিবার তারাবরি নামাজ চলাকালে ৫০/৬০জনের সংঘবদ্ব দল দেশীয় অস্ত্র লাঠিসোটা নিয়ে মিছিল সহকারে কচুয়া উত্তর ইউনিয়ন পরিষদের দরজা,ষ্টিলের জানালা ও সামনের ফটক ভাংচুর করে। সংবাদ পেয়ে কচুয়া থানার ওসি মো: মহিউদ্দিন সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে ঘটনাস্থলে পৌছে। এ সময় অভিযান চালিয়ে নাশকতার সাথে সম্পৃক্ত ওই ইউনিয়নের দারচর গ্রামের মাছনুল, খিড্ডা গ্রামের আরিফ ও উজানী গ্রামের আতিককে আটক করা হয়। একই রাতে ওই এলাকার নাহারা গ্রামে হেফজত নেতার মুক্তির দাবীতে মিছিল হয়েছে। কচুয়া থানার ইউপি সচিব মফিজুর রহমান বাদী হয়ে বিশেষ ক্ষমতা আইনে মাছনুল, আরিফ ও আতিকসহ ১২জনকে এজাহারনামীয় ও অজ্ঞাত ৪০/৫০জনকে বিবাদী করে ০১টি মামলা দায়ের করা হইয়াছে।১৯ এপ্রিল সোমবার আটককৃত তিনজন আসামীদেরকে চাঁদপুরের বিজ্ঞ আদালতে প্রেরন করা হইয়াছে।
অপরদিকে ওই দিন বিকেলে উপজেলা চেয়ারম্যান (সাময়িক বরখাস্ত মো:শাহজাহান শিশির স্থানীয় জনগনের আয়োজনে বিকেলে তেতৈয়া ইউনিয়ন পরিষদ প্রাঙ্গন ও খিড্ডা এলাকার জনগনের সাথে১৮ এপ্রিল রাতে সংগঠিত মিছিল ও ইউনিয়ন পরিষদে ভাংচুরের বিষয়ে মতবিনিময়সভা করেছেন। স্থানীয়রা আশ্বস্থ করেন ভবিষ্যতে রাস্ট্র বিরোধী হামলা বা মিছিলের সাথে তারা থাকবেনা। যদি কেউ এ ধরনের অবস্থা সৃষ্টি করে তবে তা সম্মিলিতভাবে প্রতিহত করা হবে।
ছবি: কচুয়ায় ইউনিয়র পরিষদ ভাংচুরের ঘটনায় গ্রেফতারকৃত তিন আসামী
Leave a Reply