1. ashraful.shanto@gmail.com : Ashraful Talukder : Ashraful Talukder
  2. newstalukder@gmail.com : Alamgir Talukder : Alamgir Talukder
রবিবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২৫, ০১:২৪ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
বাংলাদেশ স্কাউটস কচুয়া উপজেলার ত্রিবার্ষিক কাউন্সিল কচুয়ায় গ্রামীন জনগন স্বাস্থ্য সেবা বঞ্চিত ॥ উপস্বাস্থ্য কেন্দ্রে ডাক্তার সংকট কচুয়া পৌরসভায় তারুণ্যের উৎসব উপলক্ষে কর্মশালা অনুষ্ঠিত কচুয়ায় তারুণ্যের উৎসব উপলক্ষে র‌্যালী ও যুব সমাবেশ অনুষ্ঠিত নিজস্ব সংবাদদাতা ॥ শীতার্ত ও দুস্থদের মাঝে কম্বল বিতরণ শিক্ষাবঞ্চিত ছেলেমেয়েদের আধুনিক শিক্ষার সুযোগ দিতে আমাদের অগ্রযাত্রা:ড আবুল হাসানাত কচুয়ায় জাতীয় সমাজ সেবা দিবস পালিত কচুয়ায় ওপেন হাউজ ডে কচুয়ায় ওলামা মাশায়েখ ও তাওহীদি জনতার মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ দৈনিক খবরের কাগজের কচুয়া প্রতিনিধি হিসেবে সঞ্জিব ভৌমিকের নিয়োগ লাভ
শিরোনাম
বাংলাদেশ স্কাউটস কচুয়া উপজেলার ত্রিবার্ষিক কাউন্সিল কচুয়ায় গ্রামীন জনগন স্বাস্থ্য সেবা বঞ্চিত ॥ উপস্বাস্থ্য কেন্দ্রে ডাক্তার সংকট কচুয়া পৌরসভায় তারুণ্যের উৎসব উপলক্ষে কর্মশালা অনুষ্ঠিত কচুয়ায় তারুণ্যের উৎসব উপলক্ষে র‌্যালী ও যুব সমাবেশ অনুষ্ঠিত নিজস্ব সংবাদদাতা ॥ শীতার্ত ও দুস্থদের মাঝে কম্বল বিতরণ শিক্ষাবঞ্চিত ছেলেমেয়েদের আধুনিক শিক্ষার সুযোগ দিতে আমাদের অগ্রযাত্রা:ড আবুল হাসানাত কচুয়ায় জাতীয় সমাজ সেবা দিবস পালিত কচুয়ায় ওপেন হাউজ ডে কচুয়ায় ওলামা মাশায়েখ ও তাওহীদি জনতার মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ দৈনিক খবরের কাগজের কচুয়া প্রতিনিধি হিসেবে সঞ্জিব ভৌমিকের নিয়োগ লাভ

রোহিঙ্গাদের দেখামাত্র গুলির নির্দেশ ছিল মিয়ানমার সেনাবাহিনীর

  • আপডেট : মঙ্গলবার, ৮ সেপ্টেম্বর, ২০২০
  • ৩২৬২ বার পড়া হয়েছে

রোহিঙ্গাদের দেখামাত্র গুলির নির্দেশ ছিল বলে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদলতে (আইসিসি) স্বীকারোক্তি দিয়েছেন মিয়ানমারের দুই সেনা সদস্য। তারা সেখানে হত্যা, গণকবর, গ্রামের পর গ্রাম পুড়িয়ে দেয়া ও ধর্ষণের কথা স্বীকার করেছেন। আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা ফরটিফাই রাইটসের বরাত দিয়ে এ খবর জানিয়েছে নিউইয়র্ক টাইমস।এক ভিডিও বার্তায় প্রাইভেট মিও উইন তুন বলেন, ২০১৭ সালের আগস্টে আমার কমান্ডিং অফিসারের নির্দেশ ছিল ‘যাকে দেখবে তাকে গুলি করবে’।
এই সেনাসদস্য বলেন, একটি সেল টাওয়ার এবং একটি সেনাঘাঁটি কাছে তিনি ৩০ জন রোহিঙ্গা মুসলিমকে হত্যা এবং তাদের গণকবরে সমাহিত করেছেন।
পার্শ্ববর্তী একটি টাউনশিপে কাছাকাছি সময়ে একই ধরনের ঘটনা ঘটেছে বলে জানিয়েছেন মিয়ানমার সেনাবাহিনীর আরেক সদস্য। প্রাইভেট জ নায়েং তুন বলেন, তিনি এবং তার সঙ্গীরা মিলে উপরের কর্মকর্তাদের নির্দেশে একই ধরনের অপরাধ সংঘটন করেছেন।তিনি বলেন, আমাদের প্রতি নির্দেশ ছিল, ‘শিশু হোক বা প্রাপ্তবয়স্ক, যাকে পাবে তাকেই হত্যা করবে’। প্রাইভেট জ নায়েং তুন বলেন, আমরা প্রায় ২০টি নিশ্চিহ্ন করে দিয়েছে। গণকবরে মৃতদেহ সমাহিত করার কথাও স্বীকার করেছেন তিনি।
এই প্রথম মিয়ানমারের কোনও সেনাসদস্য এ ধরনের অপরাধের কথা প্রকাশ্যে স্বীকার করলেন। জাতিসংঘ জানিয়েছে, মিয়ানমারের সেনাবাহিনী রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে গণহত্যার উদ্দেশ্য নিয়ে অভিযান চালিয়েছে। যদিও বরাবরই এমন অভিযোগ অস্বীকার করেছে মিয়ানমারের কর্তৃপক্ষ।এদিকে ফরটিফাই রাইটস এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, এই স্বীকারোক্তির ফলে ধারণা করা হচ্ছে, ওই দুই সৈনিক কোর্টের কাছে নিজেদের দোষ স্বীকার করে রাজসাক্ষী হিসেবে ভবিষ্যতে মামলায় কাজ করবে। আইসিসির বিভিন্ন ধরনের সাক্ষী সুরক্ষার (উইটনেস প্রটেকশন) নিয়ম আছে এবং তার অধীনে এ ধরনের সাক্ষীদের সব ধরনের সুরক্ষা দেয়া হয়।
সুত্র: দৈনিক জনকন্ঠ অনলাইন সংস্করণ
456

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় মাল্টিকেয়ার