কচুয়ার কড়ইয়া ইউনিয়নের তুলাতলী গ্রামের তানিম আবেদিন, পালগিরি গ্রামের কবির হোসেন ও সাচার এলাকার জাহিদ হোসেনসহ এ পর্যন্ত ৩৪জনের করোনা সনাক্ত হয়েছে। ২৭ জুন শনিবার কচুয়া উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিকল্পনা কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
পালগিরি গ্রামের আইয়ুব আলীর ছেলে কবির হোসেন প্রয়াত ইউপি চেয়ারম্যান হাজী আ: হাই মুন্সির বাসস্থান রহিমানগর বাজারে কাজ করে করে। এ বাসায় ইউপি চেয়ারম্যান হাজী আ: হাই মুন্সীর স্ত্রী মমতাজ বেগমের করোনা পজেটিভ শনাক্ত হওয়ায় ওই বাড়ি পুর্বেই লক ডাউন করা আছে।
অপরদিকে কড়ইয়া ইউনিয়নের তুলাতলী গ্রামের জয়নাল আবেদীনের ছেলে তানিম আবদিন বাড়িতে বসবাস করায় কচুয়া থানার এসআই সফিকুল ইসলাম ওই বাড়িটি লকডাউন করে দিয়েছে।
তাছাড়া সাচার পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ আবু হানিফ সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে জাহিদ হোসেনের বাড়ি লক ডাউন করে দেয়।
এ পর্যন্ত ৬ জনের করোনা রিপোর্ট নেগেটিভ পাওয়া গেছে এবং তারা সুস্থ হয়ে বাড়িতে অবস্থান করছে এবং এ পর্যন্ত করোনায় মৃতের সংখ্যা দাড়িয়েছে ১০ জন ।উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে এপর্যন্ত ২৫৪ জনের করোনা শনাক্তের জন্য নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। তার মধ্যে পজেটিভ ৩৪ জন। অপেক্ষমান ১৮।
কচুয়ার বাহিরে চাঁদপুর,হাজীগঞ্জ,কুমিল্লা থেকে যাদের করেনার নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে তা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সাথে যোগ করা হয়নি।
ছবি: কচুয়ার কড়ইয়া ইউনিয়নের তুলাতলী গ্রামের তানিম আবদিনের বাসস্থান লকডাউনের একাংশ ।
Leave a Reply