1. ashraful.shanto@gmail.com : Ashraful Talukder : Ashraful Talukder
  2. newstalukder@gmail.com : Alamgir Talukder : Alamgir Talukder
মঙ্গলবার, ০৮ এপ্রিল ২০২৫, ০৪:৫৩ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
কচুয়ায় প্রেমিকার বাড়িতে দেখা করতে গিয়ে প্রেমিক নিহত ॥ আটক ২ কচুয়া ক্যামব্রিয়ান স্কুলে এসএসসি পরীক্ষার্থীদের বিদায় উপলক্ষে দোয়া ও মিলাদ অনুষ্ঠিত কচুয়ায় উপজেলা স্বেচ্ছা সেবক দলের সদস্য সচিব আল আমিন মোল্লা ছুরিকাঘাতে আহত পরিত্যাক্ত শৌচাগার ভেঙে দোকান নির্মান ॥ কচুয়ায় প্রতিবাদ মিছিল ও মানববন্ধন কচুয়ায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১০ নেতাকর্মী গ্রেফতার কচুয়ায় ৭ বছরের শিশু ধর্ষনের শিকার ॥ ধর্ষক গ্রেফতার কচুয়ার দরবেশগঞ্জ বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ে প্লাটিনাম জয়ন্তী ও ঈদ পুনর্মিলনী কচুয়ায় আলোর দিশারী সমাজ সেবা সংগঠনের উদ্যোগে প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত কচুয়ার স্বপ্নচারী ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে ঈদ পুনর্মিলনী উপলক্ষে ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণ কচুয়ার কড়ইয়া ইউনিয়ন বিএনপির উদ্যোগে ইফতার ও দোয়া মিলাদ
শিরোনাম
কচুয়ায় প্রেমিকার বাড়িতে দেখা করতে গিয়ে প্রেমিক নিহত ॥ আটক ২ কচুয়া ক্যামব্রিয়ান স্কুলে এসএসসি পরীক্ষার্থীদের বিদায় উপলক্ষে দোয়া ও মিলাদ অনুষ্ঠিত কচুয়ায় উপজেলা স্বেচ্ছা সেবক দলের সদস্য সচিব আল আমিন মোল্লা ছুরিকাঘাতে আহত পরিত্যাক্ত শৌচাগার ভেঙে দোকান নির্মান ॥ কচুয়ায় প্রতিবাদ মিছিল ও মানববন্ধন কচুয়ায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১০ নেতাকর্মী গ্রেফতার কচুয়ায় ৭ বছরের শিশু ধর্ষনের শিকার ॥ ধর্ষক গ্রেফতার কচুয়ার দরবেশগঞ্জ বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ে প্লাটিনাম জয়ন্তী ও ঈদ পুনর্মিলনী কচুয়ায় আলোর দিশারী সমাজ সেবা সংগঠনের উদ্যোগে প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত কচুয়ার স্বপ্নচারী ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে ঈদ পুনর্মিলনী উপলক্ষে ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণ কচুয়ার কড়ইয়া ইউনিয়ন বিএনপির উদ্যোগে ইফতার ও দোয়া মিলাদ

শবে কদর চেনার কিছু আলামত

  • আপডেট : শুক্রবার, ৩১ মে, ২০১৯
  • ৩৮৮৩ বার পড়া হয়েছে

কচুয়া বার্তা  রিপোর্ট :  ‘শব’ ফারসি শব্দ। যার অর্থ রাত্রি বা রজনী। আর কদরের দুটি অর্থ হয়। এক. নির্ধারণ; যেহেতু এই রাতে বান্দার রিজিক ও হায়াত নির্ধারণ করা হয় তাই একে ‘শবে কদর’ বলা হয়। এই নির্ধারণ অবশ্য তাকদিরের নির্ধারণ নয়। বরং তাকদিরে যা লেখা আছে, তার আগামী এক বছরেরটা এই রাতে ফেরেশতাদেরকে বুঝিয়ে দেয়া হয়। দুই. কদর মানে মর্যাদাশীল। যেহেতু এই রজনী স্বাভাবিক রাতের তুলনায় বেশি সম্মানিত তাই একে ‘শবে কদর’ বলা হয়। (দরসে তিরমিজী, খন্ড-২, পৃষ্ঠা-৬৩৩) কোনো কোনো আলেম বলেন- গুনাহ ও অবাধ্যতার কারণে যাদের কোনো সম্মানই ছিলো না, এই রাতে ইবাদতের দ্বারা সে আল্লাহ তায়ালার পক্ষ থেকে বিশেষ সম্মান লাভ করে। তাই একে শবে কদর বা ‘সম্মান লাভের রাত্রি’ বলা হয়।
হজরত উবাদা ইবনে সামেত (রা.) বলেন, একবার নবী করীম (সা.) আমাদেরকে শবে কদরের নির্দিষ্ট তারিখ জানানোর জন্য বের হলেন। তখন দুজন মুসলমানের মধ্যে ঝগড়া হচ্ছিল। হুজুর (সা.) বলেন, আমি তোমাদেরকে শবে কদরের নির্দিষ্ট তারিখ জানানোর উদ্দেশ্যে বের হয়েছিলাম। কিন্তু ওমুক দুই লোকের মাঝে ঝগড়া হচ্ছিলো। তাই তা ওঠিয়ে নেয়া হয়েছে। হয়তো তা ওঠিয়ে নেয়ার মধ্যেও কোনো কল্যাণ রয়েছে। অতএব তোমরা নবম, সপ্তম ও পঞ্চম রাত্রিগুলোতে তা তালাশ করো। (সহীহ বোখারী ও মুসলিম)।শবে কদর একমাত্র উম্মতে মুহাম্মাদী (সা.)-এর বৈশিষ্ট্য। অন্য কোনো উম্মতকে এই মর্যাদা দেয়া হয়নি। তাফসিরে ইবনে কাসিরে বলা হয়েছে, একদিন নবী করীম (সা.) সাহাবায়ে কেরামের সামনে বনী ইসরাইলের কতক বুজুর্গ লোকের নেক আমলের কথা আলোচনা করেন। যারা দীর্ঘ হায়াত লাভ করেছিলো। এবং নিজেদের জীবনকে ব্যয় করেছিলো আল্লাহর ইবাদতে। সাহাবায়ে কেরাম এটা শুনে নিজেদের হায়াত কম হওয়ার ওপর আফসোস করেন। বলতে লাগলেন, আমাদের হায়াত যদি ওই রকম দীর্ঘ হতো তাহলে আমরাও বেশি বেশি ইবাদত করে, আল্লাহর তায়ালার সন্তুষ্টি লাভ করে দুনিয়া থেকে বিদায় নিতে পারতাম। এই পরিপ্রেক্ষিতে আল্লাহ তায়ালা ‘সূরা কদর’ নাজিল করেন। যেখানে মুমিনদেরকে সুসংবাদ দেয়া হয়েছে- এই উম্মতকে একটি রাত দেয়া হয়েছে, ওই এক রাতের ইবাদত হাজার মাস ইবাদতের চেয়ে উত্তম।

kador

কদরের রাত্রির কিছু বৈশিষ্ট্য:
উবাদা ইবনে সামেত (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নবী করীম (সা.)-কে শবে কদর সম্পর্কে জিজ্ঞেস করা হলে তিনি উত্তর দেন যে, ‘উহা রমজানের শেষ দশকের বেজোড় রাত্রে অর্থাৎ ২১, ২৩, ২৫, ২৭ ও ২৯ তারিখে বা রমজানের শেষ রাতে হয়। যে ব্যক্তি শবে কদরে ঈমানের সহিত, সওয়াব লাভের আশায় দাঁড়ায় তার অতিতের যাবতীয় গুনাহ মাফ করে দেয়া হয়।’ তারপর রাসূল (সা.) এই রাতের কিছু আলামতের বর্ণনা দেন।
আলামতসমূহের কিছু হলো, ওই রাতটা নির্মল ঝলমলে হবে, নিঝুম নিথর-না অধিক গরম, না অধিক ঠান্ডা  বরং সবকিছু মাঝামাঝি পর্যায়ে থাকবে। (নূরের আধিক্যের কারণে) ওই রাতের আকাশ, চাঁদনী রাতের মতো মনে হবে। ওই রাতে সকাল পর্যন্ত শয়তানের প্রতি উল্কা নিক্ষেপ করা হয় না। উহার আরো একটি আলামত হচ্ছে পরদিন সকালে সূর্য কিরণবিহীন একেবারে গোলাকার পূর্ণিমার চাঁদের ন্যায় উদিত হয়। আল্লাহর পাক সেই দিনের সূর্যোদয়ের সময় উহার সহিত শয়তানের আত্মপ্রকাশকে বন্ধ করে দিয়েছেন। (দুররে মানসুর: আহমদ ও বায়হাকি)
ওই রাতের সকালে সূর্য কিরণবিহীন উদিত হওয়ার কথা আরো বহু বর্ণনায় এসেছে। কোনো কোনো বুজুর্গ বর্ণনা করেছেন, ওইদিন সকালে সমুদ্রের পানি লবনাক্ত হয় না। তবে এটা জরুরী কোনো কিছু না। আবার সবার কাছে এই আলামত প্রকাশ পাবে এমনও নয়। শাইখুল হাদিস জাকারিয়া (রহ.) মাশায়েখগণের কথা বর্ণনা করেছেন যে, ওই রজনীতে প্রতিটি বস্তু  সেজদারত থাকে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় মাল্টিকেয়ার