বৃহস্পতিবার প্রকাশিত কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডের অধিনে এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফলে কচুয়ায় পাসের হার শতকরা ৬২ ভাগও আলিমেশতকরা ৫৯.৮১ভাগ। এইচএসসিতে ২জন আলিমে ২জন জিপিএ-৫ পাঁচ পেয়েছে। এইচএসসিতে ৯টি প্রতিষ্ঠান থেকে ১ হাজার ৯ শত ৫৯ জন শিক্ষার্থী অংশ গ্রহন করে,পাস করেছে ১হাজার ২শত ১৫ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে মাত্র ২ জন। ড.মনসুরউদ্দীন মহিলা কলেজ ও সাচার ডিগ্রী কলেজ থেকে ১জন করে জিপিএ-৫ অর্জন করেছে। বাকী৭টি প্রতিষ্ঠন থেকে কোন শিক্ষার্থী জিপিএ-৫ পায়নি। আশেক আলী খান স্কুল এন্ড কলেজ শতকরা ৭৩ভাগ পাস করে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে।
আশেক আলী খান স্কুল এন্ড কলেজ ২শত৯৩জন শিক্ষার্থী অংশ গ্রহন করে ২শত১৪পাস করেছে ,পাসের হর শতকরা ৭৩.৪৭ভাগ, কচুয়া বঙ্গবন্ধু ডিগ্রী কলেজ ৪শত৪৫জন শিক্ষার্থী অংশ গ্রহন করে ২শত৫৭পাস করেছে ,পাসের হর শতকরা ৫৭ভাগ, সাচার ডিগ্রি কলেজ ২শত৪২জন শিক্ষার্থী অংশ গ্রহন করে ১শত৭৫জন পাস করেছে ,পাসের হর শতকরা ৭২.২৭ভাগ, শেখ মুজিবুর রহমান ডিগ্রি কলেজ ২শত৬২জন শিক্ষার্থী অংশ গ্রহন করে ৫৮জন পাস করেছে ,পাসের হর শতকরা ২২ভাগ, নিন্দপুর ড.এমকে আলমগীর স্কুল এন্ড কলেজ ১শত১০জন শিক্ষার্থী অংশ গ্রহন করে ৭৭ জন পাস করেছে ,পাসের হর শতকরা ৭০.০০ভাগ, চাাঁদপুর এমএ খালেক স্কুল এন্ড কলেজ ১শত১১জন শিক্ষার্থী অংশ গ্রহন করে ৭২পাস করেছে ,পাসের হর শতকরা ৬৪.০০ভাগ, পালাখাল ডিগ্রি কলেজ ৩শত৪১জন শিক্ষার্থী অংশ গ্রহন করে ২শত২২পাস করেছে ,পাসের হর শতকরা ৬৫.১০ভাগ,নুরুল আজাদ কলেজ ৫০জন শিক্ষার্থী অংশ গ্রহন করে ৩৫পাস করেছে ,পাসের হর শতকরা ৭০ভাগ।
ফলাফলের দিক থেকে ড.মনসুরউদ্দীন মহিলা কলেজ ৭ম বারের মতো শতভাগ পাস করে সাফল্যের শীর্ষে রয়েছে। এ কলেজ থেকে ১ জন জিপিএ-৫ পাসসহ ১শ’ ৫ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ গ্রহন করে সকলেই উত্তীর্ণ হয়। ফলাফল প্রকাশের পর উল্লসিত শিক্ষার্থীরা আনন্দ উল্লাস করে এবং কলেজ গভর্নি বডির সভাপতি সাবেক এনবিআর চেয়ারম্যান ও সচিব আলহাজ্ব মো. গোলাম হোসেন উত্তীর্ণ শিক্ষাথীদের মাঝে মিষ্টি বিতরণ করেন ।
কচুয়া: ড.মনসুরউদ্দীন মহিলা কলেজের উল্লসিত শিক্ষার্থীদের একাংশ
কচুয়ায় আলিমে পাসের হার ৫৯.৮১ ,জিপিএ-৫ ২জন নিজস্ব সংবাদদাতা : মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে কচুয়ার ১৩টি প্রতিষ্ঠান থেকে ৪শত২৮জন শিক্ষার্থী অংশ গ্রহন করে পাস করেছে ২শত৫৬ জন ,পাসের হার শতকরা ৫৯.৮১ ভাগ। জিপিএ-৫ পেয়েছে মাত্র ২জন।নিশ্চিন্তপুর মাদ্রাসা ৫৮জন শিক্ষার্থী অংশ গ্রহন করে ৪০পাস করেছে ,পাসের হর শতকরা ৬৯ভাগ, আশ্রাফপুর গনিয়া মাদ্রাসা ৪৬জন শিক্ষার্থী অংশ গ্রহন করে ৩০পাস করেছে ,পাসের হর শতকরা ৬৫ভাগ, মেঘদাইর মাদ্রাসা ১৯জন শিক্ষার্থী অংশ গ্রহন করে ৯পাস করেছে ,পাসের হর শতকরা ৪৭ভাগ, মনোহরপুর মাদ্রাসা ১৭জন শিক্ষার্থী অংশ গ্রহন করে ১০পাস করেছে ,পাসের হর শতকরা ৫৯ভাগ, মনপুরা মাদ্রাসা ১৫জন শিক্ষার্থী অংশ গ্রহন করে ০৬পাস করেছে ,পাসের হর শতকরা ৪০৯ভাগ,রাগদৈল মাদ্রাসা ৩৮জন শিক্ষার্থী অংশ গ্রহন করে ২৩পাস করেছে ,পাসের হর শতকরা ৬১ভাগ, কাদলা মাদ্রাসা ৩৭জন শিক্ষার্থী অংশ গ্রহন করে ১ জন জিপিএ-৫সহ ৩০পাস করেছে ,পাসের হর শতকরা ৮২ভাগ,চাপাতলী মাদ্রাসা ৩৯জন শিক্ষার্থী অংশ গ্রহন করে ২২পাস করেছে ,পাসের হর শতকরা ৫৬ভাগ,পালাখাল মাদ্রাসা ৩৪জন শিক্ষার্থী অংশ গ্রহন করে ২২পাস করেছে ,পাসের হর শতকরা ৭১ভাগ,শ্রীরামপুর মাদ্রাসা ২৬জন শিক্ষার্থী অংশ গ্রহন করে ১ জন জিপিএ-৫সহ ১৬জন পাস করেছে ,পাসের হর শতকরা ৬২ভাগআইনগিরি মাদ্রাসা ৩৫জন শিক্ষার্থী অংশ গ্রহন করে ১৮জন পাস করেছে ,পাসের হর শতকরা ৫১ভাগ চৌমুহনী মাদ্রাসা ৩৯জন শিক্ষার্থী অংশ গ্রহন করে ১৮পাস করেছে ,পাসের হর শতকরা ৪৬ভাগ,বিতারা মাদ্রাসা ২৫জন শিক্ষার্থী অংশ গ্রহন করে ১২জন পাস করেছে ,পাসের হর শতকরা ৪৮ভাগ,।
ফলাফল বিশ্লেষনে দেখা যায় কাদলা মাদ্রাসা প্রায় শতকরা ৮২ভাগ পাস করে ফলাফলের শীষে রয়েছে। কাদলা ও শ্রীরামপুর মাদ্রাসা থেকে একজন করে জিপিএ-৫ পেয়েছে। ১১টি প্রতিষ্ঠান জিপিএ-৫ পায়নি। অপরদিকে মনপুরা ফাযিল মাদ্রাসা শতকরা ৪০ভাগ ফলাফল নিয়ে উপজেলার সর্ব নিম্মে অবস্থান করছে।
Leave a Reply