বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশুরা স্পেশাল অলিম্পিকে অংশ গ্রহনের যোগ্যতা রাখে। আমাদের একটু খানি সচেতনতা বা ভালবাসার মাধ্যমে বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশুরা বড় হয়ে তাদের যোগ্যতায় অনেক কিছু করতে পারে। এ জন্য তাদেরকে সমাজে বেড়ে উঠার সুযোগ করে দিতে হবে। বাংলাদেশ অলিম্পিক গেইমসে তাদের অংশ গ্রহন সময়ের ব্যাপার। ঢাকার আফতাব নগরে স্পেশাল স্মাইলিং চিলড্রেন স্কুলটি বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশুদের নিয়মিত পাঠদানের পাশাপাশি অলিম্পিকে অংশ গ্রহনের জন্য যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে। প্রতিষ্ঠানটির কর্নধার কচুয়ার কৃতিসন্তান সমাজ সেবক ও ব্যবসায়ী মোস্তফা ফখরুদ্দিন আহমেদ । সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় ওই স্কুলে একজন ছাত্রের বিপরীতে একজন দক্ষ শিক্ষক বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশুদের স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আনতে নিরলসভাবে কাজ করছে। বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশুরা আসলে কি চায় ,তাদের অবুজ মনের গতিবিধি বুঝে সেভাবে প্রশিক্ষন দিলে ওই সমস্ত শিশরা আর কোন বাবা মায়ের বোঝা হবেনা । স্পেশাল স্মাইলিং চিলড্রেন স্কুলটি ওই সমস্ত শিশুদের নিয়ে কাজ করে তাদেরকে স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে দেবার সাফল্য দেখিয়েছে । এ সাফল্য আমাদের বাংলাদেশের জন্যে অনন্য উদাহরন।
ছবি : স্পেশাল স্মাইলিং চিলড্রেন স্কুলে বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশুদের বাংলাদেশ অলিম্পিক গেইমসে অংশ গ্রহনের প্রস্ততির একাংশ সাথে প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান মোস্তফা ফখরুদ্দিন আহমেদ
Leave a Reply