আলমগীর তালুকদার ॥
কচুয়া পৌরসভার করইশ গ্রামের অধিবাসী উপজেলা কুষক লীগের সভপতি সাবেক কমিশনার মুক্তিযোদ্বা শুকু মিয়ার সন্তান মো: নাজমুল আলমস্বপন। তিনি রাজনীতির পাশাপাশি ব্যবসায়ী, সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠন ও মানবাধিকার সংগঠনের সাথে সম্পৃক্ত ।৩০ ডিসেম্বর কচুয়া পৌরসভা নির্বাচনে আওয়ামী লীগ দলীয় প্রার্থী হিসাবে মনোনয়ন পেয়েছেন স্বপন ।স্বপন ৯৪ সালে হযরত শাহ নেয়ামত শাহ উচ্চ বিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি,৯৬ সালে কচুয়া বঙ্গবন্ধু কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সাধারন সম্পাদক,২০০৮ সালে উপজেলা স্বেচ্ছা সেবক লীগের সহ সাধারন সম্পাদক ,২০১৩ সালে উপজেলা যুব লীগের যুগ্ম আহবায়ক .২০১৪ সালে উপজেলা যুবলীগের আহবায়ক হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন ও ৮ নবেম্বর ২০১৫ খ্রি: কাউন্সিলরদের প্রত্যক্ষ ভোটে উপজেলা যুবলীগের সভাপতি হিসাবে নির্বাচিত হন। গত উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ভাইস চেয়ারম্যান হিসাবে মনোনয়ন পত্র সংগ্রহ করে দলীয় সিদ্বান্ত মেনে মনোনয়ন পত্র প্রত্যাহার করে দলীয় প্রার্থীর পক্ষে কাজ করেন। তিনি জানান ওই সময় আমাদের এমপি সাবেক সফল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী ড. মহীউদ্দীন খান আমাকে পৌর নির্বাচনে মেয়র হিসাবে মনোনায়নের আশ্বাস দিয়েছেন এবং তাই দলীয় সিদ্বান্ত অনুযায়ী স্যারের কৃপায় আমি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের দলীয় প্রার্থী মেয়র হিসাবে নির্বাচন করার জন্য চুড়ান্তভাবে নির্বাচিত হই।
তিনি জনান, রাজনীতি করতে গিয়ে মনে হয়েছে ড.মহীউদ্দিন খান আলমগীরের কচুয়াকে নিয়ে যে স্বপ্ন তা বাস্তবায়ন করতে ভাল মনের আত্ম বিশ্বাসী মানুষের প্রয়োজন । তিনি মনে করেন মাদক মুক্ত আলোকিত সমাজ গড়তে আলোকিত মানুষ ও মাদক মুক্ত ভাল মনের জনপ্রতিনিধি প্রয়োজন । অতীতে শত প্রতিকুলতা শর্তেও আমি আমার পরিবার দলের পক্ষে কাজ করেছি এবং ভবিষ্যতেও করব। তিনি আরো বলেন পৌরবাসী তাকে মেয়র হিসাবে নির্বাচিত করলে জনগনের সেবায় নিজেকে নিয়োজিত রাখব।কোন প্রকার পেশী শক্তি নয়, মানুষের ভালবাসার মাধ্যমে সকল সমস্যার সমাধান করা সম্বভ।
অগ্রাধিকার ভিত্তিতে পৌর সভার ব্যবহারের অনুপযোগী রাস্থা গুলি মেরামত করে যান ও জন চলাচলের ্্্্্্উপযোগী করা, পৌরসভার ড্রেনেজ ব্যবস্থা,বিশুদ্ব সুপেয় পানি সরবরাহ নিশ্চিত করা, খোলা ল্যাট্রিন গুলির পরিবর্তে স্বাস্থ্য সম্মত ল্যাট্রিন স্থাপন করা, ,বিনোদনের জন্যে পার্ক স্থাপন এবং পরিকল্পিত নগর গড়ে পৌরসভাকে জনগনের সেবাদান কেন্দ্র হিসাবে গড়ে তোলাই আমার সপ্ন। তিনি আরো বলেন দুষ্টের দমন, শিষ্টের লালন এ পরিপ্রেক্ষিতে প্রতিটি পৌরবাসী যাতে সুনিশ্চিত নিরাপত্তায় ঘুম-নিদ্রা যাপন করতে পারে ,সে লক্ষ্যে আমার প্রচেষ্টা সব সময় অবিচল থাকবে। আমার বাবা কচুয়া কৃষক লীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি, বীর মুক্তিযোদ্বা শুকু মিয়া কমিশনার, যেমনিভাবে আপনাদের সেবা করেছেন, আমি মেয়র হিসাবে নির্বাচিত হলে তেমনিভাবে আপনাদের পাশে থেকে সেবা করতে চাই। পৌরসভা নির্বাচনে আমাকে মেয়র পদে নির্বাচিত করতে পৌরবাসীর দোয়া ও সমর্থন চাই ।#
Leave a Reply