চাঁদপুর জেলার, মতলব দক্ষিণ পৌরসভা নির্বাচন নিয়ে বড় দুটি দলে সম্ভাব্য মেয়র ও ওয়ার্ড কাউন্সিলর এবং সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর প্রার্থীদের মনোনয়ন নিয়ে চলছে দৌড়ঝাঁপ। দলীয় প্রতীকে নির্বাচন অনুষ্ঠানের সিদ্বান্তে বিএনপির চেয়ে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের মধ্যে এই প্রতিযোগিতা তীব্র। তফসিলের দিন যতই ঘনিয়ে আসছে সম্ভাব্য প্রার্থীর মনোনয়ন দৌড় ততই বাড়ছে। অন্যদিকে নির্বাচন যাওয়ার আনুষ্ঠানিক ঘোষনা না আসায় বিএনপিতেও চলছে মনোনয়ন প্রত্যাশীদের দ্বিধা -দ্বন্দ্ব দৌড়ঝাঁপ।
মতলব পৌরসভা ‘গ’ শেনি হিসেবে ১৯৯৮ সালের ৫ এপ্রিল কার্যক্রম শুরু হয়। ১৯৯৯ সালের ৬ এপ্রির প্রথম নির্বাচন হয়। ২০০৫
সালের ২৮ জানুয়ারী ‘খ’ শ্রেনিতে উন্নতি হয়। পৌরসভার ৯টি ওয়ার্ডের ৪১ বর্গ কিলোমিটার আয়তনে, জনসংখ্যা ৮০ হাজার ৪৫০ জন। শিক্ষার গার ৭০ ভাগ, ভোটার সংখ্যা ৪০ হাজার ৯৫৪জন। পুরুষ ২০ হাজার ৩৯৯ জন
মহিলা ২০হাজার ৫৫৫জন
২০১১ সালের সালেরর ১৮ জানুয়ারী অনুষ্ঠিত পৌরসভার নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থীকে টেক্কা দিয়ে বি এনপির মনোনীত প্রার্থী বিজয়ী হন। সেই থেকে আওয়ামী লীগের মধ্যে মেয়র পদ উদ্বারে চলছে নানামুখী চেষ্টা। এবারের পৌরসভা নির্বাচনের বেশ আগে থেকে মতলব পৌর আওয়ামী লীগের, সভাপতি মো. আওলাদ হোসেন লিটন মেয়র পদে নির্বাচন করার আশা পোষন করেছেন। কিন্তু ঘনিয়ে আসায় সেই তালিকা আরও বাড়ছে।
সম্ভাব্য মেয়র তালিকার মধ্যে আরও যুক্ত হয়েছেন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এইচ এম গেয়াস উদ্দিন, উপজেলা ছাএলীগের আহবায়ক আল আমিন ফরাজি, আওয়ামী লীগ নেতা ও সাবেক পৌরসভার চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম নুরু, আওয়ামী লীগ নেতা পারভেজ মিয়াজি।
তবে কেন্দ্রীয়, জেলা উপজেলা থেকে প্রার্থিতা বিষয়ে কোনো সুস্পষ্ট ঘোষনা না আসায় আওয়ামী লীগের প্রার্থী কে হচ্ছেন তা এখনো নিশ্চিত নয়। ফলে সবাই এখন স্হানিয় সাংসদ, দুর্যোগ ব্যাবস্থাপনা ও ক্রান মন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বির বীক্রম এর সিদ্বান্তের অপেক্ষায় রয়েছেণ।
অন্যদিকে দলীয় গোষণা না এলেও বিএন পি থেকে সম্ভাব্য প্রার্থী একমাএ সফল মেয়র এনামুল হক বাদল। আর অন্য কোনো নতুন মুখ দেখা যায়নি।
মতলব থেকে সাইফুল ইসলাম রনি:
Leave a Reply