1. ashraful.shanto@gmail.com : Ashraful Talukder : Ashraful Talukder
  2. newstalukder@gmail.com : Alamgir Talukder : Alamgir Talukder
রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ০৫:৩১ অপরাহ্ন

কে হচ্ছেন উপজেলা যুবলীগের সভাপতি ও সাধারন সম্পাদক !

  • আপডেট : বুধবার, ৪ নভেম্বর, ২০১৫
  • ১২১৪ বার পড়া হয়েছে

26উপজেলা যুবলীগের সম্মেলন ৮ই নভেম্বর। সম্মেলনকে ঘিরে নেতাকর্মীদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনা লক্ষ্য করা গেছে। সকাল থেকে মধ্য রাত পর্যন্ত উপজেলার ২৪৩টি গ্রামে চলছে প্রার্থীদের প্রচার-প্রচারনা। প্রার্থীদের চোখে ঘুম নেই, দিন-রাত ভোটারদের দ্বারে দ্বারে মন জয় করার জন্য নিরন্তন চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। ৮ নভেম্বর কাউন্সিলরদের  প্রত্যক্ষ ভোটে সভাপতি ও সাধারন সম্পাদক নির্বচিত করবে। সভাপতি ও সাধারন সম্পাদক হিসাবে নির্বাচিত হচ্ছে তা নিয়ে দলীয় সকল পর্যায়ে চলছে শেষ হিসাব নিকাশ ।
সভাপতি পদে নাম শোনা যাচ্ছে বর্তমান যুবলীগের আহ্বায়ক নাজমুল আলম স্বপন । যিনি কচুয়া উপজেলা কৃষকলীগের প্রতিষ্ঠতা মুক্তিযোদ্ধা, সাবেক কমিশনার শুকু মিয়ার সন্তান।
এক প্রতিক্রিয়া নাজমুল আলম স্বপন জানান- আমি যুবলীগের আহ্বায়কের দায়িত্ব নেওয়ার পর ৭টি ইউনিয়নের সম্মেলনের মাধ্যমে কমিটি করতে সক্ষম হয়েছি। বিএনপি জামায়াত জোটে আন্দোলনের সময় দলের নেতাকর্মীদের নিয়ে রাজপথে দলের পক্ষে কাজ করেছি। আমি বিশ্বাস করি প্রকৃত আওয়ামী পরিবারের সন্তানরা যারা যুবলীগের সম্পৃক্ত তারাই আমাকে আগামী দিনের যুবলীগের সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত করবে।
অপরদিকে উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান ও যুবলীগের সাবেক আহ্বায়ক অ্যাড. হেলাল উদ্দিন। অ্যাড. হেলাল উদ্দিন ২৭ অক্টোবর  সাংবাদিকদের বলেন, সৎ, যোগ্য, মেধাবী, ত্যাগী, নির্যাতিত ও পরীক্ষিত নেতাকর্মীদের দাবীর প্রেক্ষিতে “সকলের জন্য প্রত্যেকের জন্য ড. মহীউদ্দীন খান আলমগীর” এ সেøাগান সামনে রেখে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখমুজিবুর রহমানের আদর্শকে বুকে ধারণ করে কচুয়া উপজেলা যুবলীগের নেতাকর্মীদের দাবীর প্রেক্ষিতে আমি কচুয়া উপজেলা যুবলীগের সভাপতি পদে প্রার্থীতা ঘোষনা করছি। আমি কচুয়া উপজেলা যুবলীগের সভাপতি পদে নির্বাচিত হলে কচুয়ার যুবলীগ হবে ড. মহীদ্দীন খান আলমগীরকে তথা কচুয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সহযোগী হিসেবে কাজ করার যুবলীগ । যারা চাঁদাবাজি, মাস্তানি, টেন্ডারবাজি,ভূমি জবর দখল এসব করবেনা তারাই ভবিষ্যতে নেতৃত্ব দিবে কচুয়া উপজেলা যুবলীগের। এটা আমার প্রত্যাশা ।
শাহজালাল প্রধান।
সাধারন সম্পাদক হিসেবে নাম শোনা যাচ্ছে বর্তমান যুবলীগের যুগ্ন আহ্বায়ক শাহজালাল প্রধান। যিনি কাদলা ইউনিয়নের নিশ্চিন্তপুর গ্রামের অধিবাসী। শাহজালাল প্রধান আওয়ামী পরিবারের সন্তান। তিনি ৯৩ সালে কাদলা ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ড সভাপতি,পরে পর্যায় ক্রমে হযরত শাহ নেয়ামত শাহ উচ্চ বিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সাধারন সম্পাদক,বঙ্গবন্ধু ডিগ্রী কলেজ শাখা ছাত্র লীগের সাংগঠনিক  সম্পাদক, কাদলা ইউনিয়ন যুবলীগের ভার প্রাপ্ত আহবায়ক এবং সর্ব শেষ উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম আহবায়ক হিসাবে দক্ষতার সাথে দায়িত্ব পালন করে আসছেন। বিএনপি জামায়েত জোট সরকারের আমলে তার বাবা তার ভাই সহ নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। তিনি বলেন উপজেলা যুবলীগের যুগ্ন আহ্বায়ক হিসাবে দায়িত্ব নেওয়ার পর ড. মহীদ্দীন খান আলমগীরের হাতকে শক্তিশালী করতে তথা দলের প্রয়োজনে নিরন্তর কাজ করেছেন ,এ কারনে আসছে সম্মেলনে নেতাকর্মী গন আমাকে তাদের পছন্দের সাধারন সম্পাদক হিসাবে নির্বাচিত করবেন বলে আশাবাদী ।

উপজেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের সাধারন সম্পাদক গুলবাহার গ্রামের অধিবাসী মোফাচ্ছেল খান। উপজেলা ছাত্রলীগের যুগ্ন সম্পাদক সফিকুল ইসলাম চৌধুরী।
শাহপরান
গোহট দক্ষিন ইউনিয়নের পারাগাঁও গ্রামের অধিবাসী সাবেক ছাত্রনেতা ,মুক্তিযোদ্বা পরিবারের সন্তান ও উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের অর্থ বিষয়ক সম্পাদক মোঃ শাহাপরান। তিনি জানান- বিএনপি জামায়াত জোট সরকারের আমলে বিভিন্ন  মামলায় নির্যাযিত হয়েছি। ওই সময়ে দলের দু:সময়ে দক্ষিন অঞ্চলের নেতাকর্মীদের পাশে ছিলাম এবং নির্যাযিত নেতাকর্মীদের মুক্তির লক্ষ্যে কাজ করেছি। আমার এ অবদানের কারনে যুবলীগের কাউন্সিলরগন আমাকে সাধারন সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত করবে বলে আমি আশাবাদী। কচুয়ার যুবলীগ হবে বঙ্গবন্ধুর আদর্শের যুবলীগ। যার দুঃসময়ে ড. মহীউদ্দীন খান আলমগীরের হাতকে শক্তিশালী করতে ধীর প্রতিজ্ঞ। আমার আস্থা যুব সমাজ যুবলীগের মাধ্যমে সংগঠিত হয়ে এসমাজ নেতৃত্ব দিবে।
মোফাচ্ছেল খান
উপজেলার গুলবাহার গ্রামের অধিবাসী মোফাচ্ছেল খান উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারন সম্পাদক। তিনি এক প্রতিক্রিয়া  জানান- মাঠে ময়দানে ত্যাগী, নির্যাযিত নেতাকর্মীদের আহ্বানে যুবলীগকে সুসংগঠিত করতে আমি যুবলীগের সাধারন সম্পাদক প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করতে চাই। যারা বিএনপি জামায়াতের সাথে আঁতাত করবে না, সালিশের নামে মানুষকে হয়রানি করবে না, যে যুবলীগ হবে মাদকমুক্ত, যারা এ আদর্শে বিশ্বাস করে তারাই আমাকে নির্বাচিত করবে। আমি নির্বাচিত হলে সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মহীউদ্দীন খান আলমগীগের হাতকে শক্তিশালী করতে প্রতিটি পাড়া-মহল্লায় যুবলীগের নেতৃত্বে  বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সকল অর্জন সাধারন মানুষের দোড়গোড়ায় পৌঁছে দিতে নিরন্তন চেষ্টা চালিয়ে যাবো।

সফিক চৌধুরী
উপজেলার গোহট দক্ষিন ইউনিয়নের বলরা গ্রামের অধিবাসী সফিক চৌধুরী উপজেলা ছাত্রলীগের যুগ্ন সম্পাদক। তিনি জানান- গোহট দক্ষিন ইউনিয়নের ওয়ার্ড ছাত্রলীগের সাধারন সম্পাদক হিসেবে আমার রাজনৈতিক জীবন শুরু। আমি গোহট দক্ষিন ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাধারন সম্পাদক, রহিমানগর শেখ মুজিবুর রহমান ডিগ্রি কলেজ শাখা ছাত্রলীগের যুগ্ন সম্পাদক ও উপজেলা ছাত্রলীগের দপ্তর সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছি। ছাত্রলীগে দীর্ঘদিন নেতৃত্ব দিয়ে সাংগঠনিক কার্যক্রম গতিশীল করতে কাজ করেছি। আমার সাংগঠনিক দক্ষতা থাকার কারনে আওয়ামী যুবলীগের কাউন্সিলর গন আমাকে যুবলীগের সাধারন সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত করবে বলে আমি আশাবাদী।

কে হচ্ছেন উপজেলা যুবলীগের সভাপতি ও সাধারন সম্পাদক !
বিশেষ প্রতিনিধি ॥
কচুয়া উপজেলা যুবলীগের সম্মেলন ৮ই নভেম্বর। সম্মেলনকে ঘিরে নেতাকর্মীদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনা লক্ষ্য করা গেছে। সকাল থেকে মধ্য রাত পর্যন্ত উপজেলার ২৪৩টি গ্রামে চলছে প্রার্থীদের প্রচার-প্রচারনা। প্রার্থীদের চোখে ঘুম নেই, দিন-রাত ভোটারদের দ্বারে দ্বারে মন জয় করার জন্য নিরন্তন চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। ৮ নভেম্বর কাউন্সিলরদের  প্রত্যক্ষ ভোটে সভাপতি ও সাধারন সম্পাদক নির্বচিত করবে। সভাপতি ও সাধারন সম্পাদক হিসাবে নির্বাচিত হচ্ছে তা নিয়ে দলীয় সকল পর্যায়ে চলছে শেষ হিসাব নিকাশ ।
সভাপতি পদে নাম শোনা যাচ্ছে বর্তমান যুবলীগের আহ্বায়ক নাজমুল আলম স্বপন । যিনি কচুয়া উপজেলা কৃষকলীগের প্রতিষ্ঠতা মুক্তিযোদ্ধা, সাবেক কমিশনার শুকু মিয়ার সন্তান।
এক প্রতিক্রিয়া নাজমুল আলম স্বপন জানান- আমি যুবলীগের আহ্বায়কের দায়িত্ব নেওয়ার পর ৭টি ইউনিয়নের সম্মেলনের মাধ্যমে কমিটি করতে সক্ষম হয়েছি। বিএনপি জামায়াত জোটে আন্দোলনের সময় দলের নেতাকর্মীদের নিয়ে রাজপথে দলের পক্ষে কাজ করেছি। আমি বিশ্বাস করি প্রকৃত আওয়ামী পরিবারের সন্তানরা যারা যুবলীগের সম্পৃক্ত তারাই আমাকে আগামী দিনের যুবলীগের সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত করবে।
অপরদিকে উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান ও যুবলীগের সাবেক আহ্বায়ক অ্যাড. হেলাল উদ্দিন। অ্যাড. হেলাল উদ্দিন ২৭ অক্টোবর  সাংবাদিকদের বলেন, সৎ, যোগ্য, মেধাবী, ত্যাগী, নির্যাতিত ও পরীক্ষিত নেতাকর্মীদের দাবীর প্রেক্ষিতে “সকলের জন্য প্রত্যেকের জন্য ড. মহীউদ্দীন খান আলমগীর” এ সেøাগান সামনে রেখে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখমুজিবুর রহমানের আদর্শকে বুকে ধারণ করে কচুয়া উপজেলা যুবলীগের নেতাকর্মীদের দাবীর প্রেক্ষিতে আমি কচুয়া উপজেলা যুবলীগের সভাপতি পদে প্রার্থীতা ঘোষনা করছি। আমি কচুয়া উপজেলা যুবলীগের সভাপতি পদে নির্বাচিত হলে কচুয়ার যুবলীগ হবে ড. মহীদ্দীন খান আলমগীরকে তথা কচুয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সহযোগী হিসেবে কাজ করার যুবলীগ । যারা চাঁদাবাজি, মাস্তানি, টেন্ডারবাজি,ভূমি জবর দখল এসব করবেনা তারাই ভবিষ্যতে নেতৃত্ব দিবে কচুয়া উপজেলা যুবলীগের। এটা আমার প্রত্যাশা ।
শাহজালাল প্রধান।
সাধারন সম্পাদক হিসেবে নাম শোনা যাচ্ছে বর্তমান যুবলীগের যুগ্ন আহ্বায়ক শাহজালাল প্রধান। যিনি কাদলা ইউনিয়নের নিশ্চিন্তপুর গ্রামের অধিবাসী। শাহজালাল প্রধান আওয়ামী পরিবারের সন্তান। তিনি ৯৩ সালে কাদলা ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ড সভাপতি,পরে পর্যায় ক্রমে হযরত শাহ নেয়ামত শাহ উচ্চ বিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সাধারন সম্পাদক,বঙ্গবন্ধু ডিগ্রী কলেজ শাখা ছাত্র লীগের সাংগঠনিক  সম্পাদক, কাদলা ইউনিয়ন যুবলীগের ভার প্রাপ্ত আহবায়ক এবং সর্ব শেষ উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম আহবায়ক হিসাবে দক্ষতার সাথে দায়িত্ব পালন করে আসছেন। বিএনপি জামায়েত জোট সরকারের আমলে তার বাবা তার ভাই সহ নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। তিনি বলেন উপজেলা যুবলীগের যুগ্ন আহ্বায়ক হিসাবে দায়িত্ব নেওয়ার পর ড. মহীদ্দীন খান আলমগীরের হাতকে শক্তিশালী করতে তথা দলের প্রয়োজনে নিরন্তর কাজ করেছেন ,এ কারনে আসছে সম্মেলনে নেতাকর্মী গন আমাকে তাদের পছন্দের সাধারন সম্পাদক হিসাবে নির্বাচিত করবেন বলে আশাবাদী ।

উপজেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের সাধারন সম্পাদক গুলবাহার গ্রামের অধিবাসী মোফাচ্ছেল খান। উপজেলা ছাত্রলীগের যুগ্ন সম্পাদক সফিকুল ইসলাম চৌধুরী।
শাহপরান
গোহট দক্ষিন ইউনিয়নের পারাগাঁও গ্রামের অধিবাসী সাবেক ছাত্রনেতা ,মুক্তিযোদ্বা পরিবারের সন্তান ও উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের অর্থ বিষয়ক সম্পাদক মোঃ শাহাপরান। তিনি জানান- বিএনপি জামায়াত জোট সরকারের আমলে বিভিন্ন  মামলায় নির্যাযিত হয়েছি। ওই সময়ে দলের দু:সময়ে দক্ষিন অঞ্চলের নেতাকর্মীদের পাশে ছিলাম এবং নির্যাযিত নেতাকর্মীদের মুক্তির লক্ষ্যে কাজ করেছি। আমার এ অবদানের কারনে যুবলীগের কাউন্সিলরগন আমাকে সাধারন সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত করবে বলে আমি আশাবাদী। কচুয়ার যুবলীগ হবে বঙ্গবন্ধুর আদর্শের যুবলীগ। যার দুঃসময়ে ড. মহীউদ্দীন খান আলমগীরের হাতকে শক্তিশালী করতে ধীর প্রতিজ্ঞ। আমার আস্থা যুব সমাজ যুবলীগের মাধ্যমে সংগঠিত হয়ে এসমাজ নেতৃত্ব দিবে।
মোফাচ্ছেল খান
উপজেলার গুলবাহার গ্রামের অধিবাসী মোফাচ্ছেল খান উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারন সম্পাদক। তিনি এক প্রতিক্রিয়া  জানান- মাঠে ময়দানে ত্যাগী, নির্যাযিত নেতাকর্মীদের আহ্বানে যুবলীগকে সুসংগঠিত করতে আমি যুবলীগের সাধারন সম্পাদক প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করতে চাই। যারা বিএনপি জামায়াতের সাথে আঁতাত করবে না, সালিশের নামে মানুষকে হয়রানি করবে না, যে যুবলীগ হবে মাদকমুক্ত, যারা এ আদর্শে বিশ্বাস করে তারাই আমাকে নির্বাচিত করবে। আমি নির্বাচিত হলে সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মহীউদ্দীন খান আলমগীগের হাতকে শক্তিশালী করতে প্রতিটি পাড়া-মহল্লায় যুবলীগের নেতৃত্বে  বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সকল অর্জন সাধারন মানুষের দোড়গোড়ায় পৌঁছে দিতে নিরন্তন চেষ্টা চালিয়ে যাবো।

সফিক চৌধুরী
উপজেলার গোহট দক্ষিন ইউনিয়নের বলরা গ্রামের অধিবাসী সফিক চৌধুরী উপজেলা ছাত্রলীগের যুগ্ন সম্পাদক। তিনি জানান- গোহট দক্ষিন ইউনিয়নের ওয়ার্ড ছাত্রলীগের সাধারন সম্পাদক হিসেবে আমার রাজনৈতিক জীবন শুরু। আমি গোহট দক্ষিন ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাধারন সম্পাদক, রহিমানগর শেখ মুজিবুর রহমান ডিগ্রি কলেজ শাখা ছাত্রলীগের যুগ্ন সম্পাদক ও উপজেলা ছাত্রলীগের দপ্তর সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছি। ছাত্রলীগে দীর্ঘদিন নেতৃত্ব দিয়ে সাংগঠনিক কার্যক্রম গতিশীল করতে কাজ করেছি। আমার সাংগঠনিক দক্ষতা থাকার কারনে আওয়ামী যুবলীগের কাউন্সিলর গন আমাকে যুবলীগের সাধারন সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত করবে বলে আমি আশাবাদী।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় মাল্টিকেয়ার