কচুয়া পৌরসভার ৩ নং ওয়ার্ডের মৎস্যচাষী আঃ আউয়াল এর বন্যাপ্লাবিত পুকুরের মাছ রাতের আধারে কারেন্ট জাল দিয়ে ধরার অভিযোগ উঠেছে। কড়ইয়া গাজী বাড়ির ফজলুল হকের ছেলে আঃ আউয়াল ৩ আগষ্ট সোমবার সাংবাদিকদের জানান তার বাড়ির পাশের ৫৪ শতাংশ পুকুরে দীর্ঘ ৫ বছর যাবৎ বিভিন্ন প্রজাতির মাছের চাষ করে আসছে। ওই পুকুরে বর্তমানে রুই, কাতল, মৃগেল, শিং ও তেলাপিয়া মাছসহ বিভিন্ন প্রজাতির প্রায় ৫-৬ লক্ষ টাকার মাছ রয়েছে। গত কয়েকদিনের অতিবৃষ্টিতে আঃ আউয়ালের চাষকৃত পুকুরে বৃষ্টির পানি জমে পুকুরের পানি বেড়ে যায়। ফলে প¦ার্শবর্তী ডোবায় পানির সাথে কয়েক লক্ষ টাকার মাছ চলে যায় বলে আঃ আউয়াল দাবী করেন। মাছ অন্য ডোবায় চলে যাওয়ায় তিনি বাঁধ দিয়ে তা প্রতিরোধ করার চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়। এ সুযোগকে কাজে লাগিয়ে দুর্বৃত্তরা সেখানে কারেন্ট জাল দিয়ে রাতের আধারে মাছ ধরে ফেলে বলে তিনি জানান। ফলে এত টাকা বিনিয়োগ করেও মৎস্যচাষী আঃ আউয়াল এখন পথে বসার উপক্রম হয়েছে। এব্যাপারে তিনি স্থানীয় প্রশাসনের সহযোগীতা কামনা করেছেন।
ছবি: মৎস্যচাষী আঃ আউয়ালের হাতে দুর্বৃত্তদের ব্যবহারকৃত কারেন্ট জাল।
Leave a Reply